তৈলাক্ত মুখের জন্যে শ্রেষ্ঠ ফেসবাশ
তৈলাক্ত তক বেশিরভাগ মহিলাদেরই একটা সামান্য সমস্যা থাকে। এই তকে অনেক রকম সমস্যা, যেমনি ব্রণ (acne) আর ফুস্কুরি হয়। এটার মুখ্য কারণ রম্ছিদ্র (pores) বড় হয়ে যাবা আর সেবাসিযাস (sebaceous) গ্রন্থি থেকে অনেক তেল বেরোনো। এটার ঠিক উপচার বার করা একটু মুশকিল কিনতু ভালো করে দেখাশোনা করলে আর জীবন পদ্দতি তে পরিবর্তন করলে আপনি মুখের অতিরিক্ত তেল বার করতে পারবেন।
তৈলাক্ত তকের লোকের সবথেকে বড় সমস্যা থাকে অতিরিক্ত তেল মুখ থেকে বেরোনো। এটা ছাড়া ফোড়া ফুস্কুরি এই চেহারায় সামান্য কথা হয়। এতে মুখে কালো দাগ ও হয়ে যায়। বাজারে অনেক এরকম উত্পাদ আছে যা আপনাকে এই তেল বার হবার সমস্যা থেকে দূর করবে।
তৈলাক্ত মুখের উপ্চারের দিশা নির্দেশ (Steps to treat oily skin?)
যদি আপনি নিজের তৈলাক্ত মুখ কে বার বার ধোবেন তো এতে আরও তেলের সৃষ্টি হবে। এটা ছাড়া ঠিক করে মুখ না ধুলেও আপনার তক তৈলাক্ত হয়ে যায়। এইজন্যে নিজের মুখ রোজ ২ বার করে ধোবেন।
তৈলাক্ত তকের লোকেরা শুধু ওই সাবানই ব্যাবহার করবেন, যা শুধুমাত্র তৈলাক্ত মুখের লোকের জন্যে নির্মিত। এটা মুখে একদম নরম আর সৌম্য হবা উচিত।
যদি আপনি নিজের তৈলাক্ত তক গরম জল দিয়ে ধুচ্ছেন তো এতে তেল ভাঙ্গতে সুবিধা হবে। গরম জল মুখের রম্ছিদ্র ও (pores) খোলে জেতাতে মুখের থেকে তেল সরাতে সুবিধা হয়। .
ঠান্ডা হাজেল (hazel) বা গোলাপজল মুখটা গরম জল দিয়ে ধোয়ার পর মুখের প্রাকৃতিক টোনারের (toner) কাজ করে। এতে রম্ছিদ্র বন্দ হবে আর মুখ কষবে। এতে এটা নোংরা আর ধুলোর থেকে অনেক দুরে থাকবে। প্রাকৃতিক টি ট্রি অয়েল ( tea tree oil) ও তৈলাক্ত আর ব্রণ যুক্ত তকের জন্যে খুব লাভকারী হয়।
কোনো প্রাকৃতিক স্ক্রাব (scrub) দিয়ে মুখটা এক্সফলিইয়েট (exfoliate) করলে মুখের মৃত কোষ, নোংরা আর তেল বের করতে সাহায্য হয়। আপনি ওট্মীল (oatmeal), বাদাম, সমুদ্রই নুন, আপেল বা বেকিং পাউডার (baking powder) দিয়েও স্ক্রাব বানাতে পারেন।
আপনি মুখের কাছ থেকে চুল দূর রেখেই তেলের মাত্রা কম করতে পারেন। এমনি শ্যাম্পু (Shampoos) থেকে দূরে থাকবেন যার মদ্দে অনেক তেল থাকে। নিজের মুখ ভালো করে পরিষ্কার করুন। তৈলাক্ত ভাগ দূর করার জন্যে রোজ নিজের বালিশ ধুন।
তৈলাক্ত তক পরিস্কার করার সব থেকে ভালো উপায় হলো মুখ ধোয়া আর পরিস্কার করা। বাজারে তৈলাক্ত তকের জন্যে অনেক রকম ক্লিনজার আর ফেসবাশ পাবা যায়।






0 comments:
Post a Comment