Skin care regular tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday 16 September 2017

How to start business from Forever Living (BD).

আপনি যদি শিক্ষিত বেকার,কিংবা ডাক্তার,ইন্জিনিয়ার,ব্যাংকার, শিক্ষক, সরকারী বা বেসরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী অথবা যেকোন পেশাজীবি হন;যদি আজীবন নিজেকে এবং পরিবারকে সুন্দর গাইড লাইনের মাধ্যমে সুস্থ রাখার ইচ্ছা পোষন করেন এবং পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে চান তাহলে ফরএভার লিভিং প্রোডাক্টস্‌ বাংলাদেশ আপনার জন্য হবে সুন্দর প্লাটফর্ম।



Forever Living Company operates their business in Bangladesh since 7 years and globally since 38 years. The FLP company known as Aloe vera Company. Anybody can work in forever living products in Bangladesh.Just follow these simple steps:

1. First,  fill up the application form and submit to the company by your sponsor, Just call: +880-1911230710.
2. Attend the product related  seminar with friends
3.Buy some products for you or your family/colleagues of Taka 2500/- at least Equivalent $32.00
4. It's 100% free membership and there are no annual / renewal fees.
5.Any Bangladeshi citizens above or equivalent 18 years old can join Aloe vera co.(FLP)

নিম্নলিখিত ডকুমেন্টস গুলো দয়াকরে ইমেইল করুন  info.foreverlivingbd@gmail.com এবং +880-1911-230710 এই নাম্বারে কল করে বিস্তারিত জেনে নিন।
০১। NID card photocopy
০২।২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
০৩।MICR blank cheque (without signature) এর ফটোকপি ( মাসিক বোনাসের জন্য)
০৪। সর্বনিম্ন ২৫০০/- টাকার  Product ক্রয় করতে হবে।(১৫% ডিসকা্উন্টে )

** আমাদের ১৫০টি প্রোডাক্টস আছে: https://foreverliving.com/

Our some detail video link 

1. Introducing Products


Sunday 3 September 2017

কীভাবে নিবেন নবজাতকের স্কিন কেয়ার? - How to take newborn skin care?

কীভাবে নিবেন নবজাতকের স্কিন কেয়ার ?
কীভাবে নিবেন নবজাতকের স্কিন কেয়ার?

সংসারে একজন নতুন অতিথি আসার মত আনন্দ বোধহয় আর কিছুতে নেই! কোন দম্পতির ঘর আলো করে যখন সন্তান আসে, তখন সেই মুহুর্তটিকে মনে হয় বেশ সুখের, তৃপ্তির। শুরু থেকে নতুন অতিথির স্বাভাবিক বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সবই প্রস্তুতি নিতে থাকেন বাবা মা। শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ তো বটেই, সেইসাথে শিশুর নাজুক শরীরের সুরক্ষার জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া জরুরী।

কীভাবে নিবেন নবজাতকের স্কিন কেয়ার –

নবজাতকের জন্মের পর অন্য সবকিছুর পাশাপাশি শুরু থেকেই এ ব্যাপারটির উপর বাবা মায়ের গুরুত্ব দেয়া জরূরী সেটি হচ্ছে শিশুর ত্বক। মনে রাখবেন, জন্মের পর নবজাতক শিশুর ত্বক বেশ নাজুক থাকে। সেই সাথে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাও। তাই একদম শুরুতেই হঠাৎ করেই কোন ধরণের ক্রিম, তেল, সুগন্ধী বা কাপড় ব্যবহার করলে তা শিশুর চামড়ায় শুষ্কতা, এমনকি লালচে র‍্যাশের মত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। এই ব্যাপারগুলো নিয়ে সন্তান জন্মের আগে থেকে সাবধান হওয়া উচিৎ।

সন্তান জন্মের পর সবার আগে যেই কাজটি করা উচিৎ, সেটি হলো শিশুর জন্য কোমল এবং উষ্ণ আরামদায়ক জায়গার ব্যবস্থা করা। শিশু জন্মের পর তার শরীরের চামড়ায় ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে। এই পদার্থ অনেকটা অ্যান্টিবডির মত কাজ করে। বাইরের ধুলো বালি কিংবা অন্য কিছু যা শিশুর ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে সব ত্বকের সংস্পর্শে আসতে বাধা দেয়। আমাদের দেশের মায়েদের মধ্যে একটি খুবই সাধারণ ব্যাপার দেখা যায়, সন্তান জন্মের পর তার শিশুকে যত দ্রুত সম্ভব গোসল করিয়ে ফেলতে চান। সেই সাথে শিশুর ত্বকে নানা ধরণের দেশি বিদেশী ক্রিম লাগানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সত্যি কথা বলতে এই ধরণের কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা উচিৎ।

সন্তান জন্মের পর অন্তত প্রথম সপ্তাহে শিশুকে গোসল করানো, ক্রিম লাগানো কিংবা এই ধরণের কোন কিছু লাগানো সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। কারণ গোসল করালে শিশুর ত্বকে প্রাকৃতিক যে তেলের স্তরটি থাকে, তা সরে যাবে এবং শিশুর ত্বক আরো নাজুক হয়ে পড়বে। একজন নবজাতকের জন্য গোসলের নিয়ম হচ্ছে সপ্তাহে তিনবার। তবে অবশ্যই সেটা পানি ঢেলে গোসল নয়, স্পঞ্জ কিংবা নরম কাপড় হালকা কুসুম গরম পানিতে চুবিয়ে শরীর মুছে ফেললেই হবে। এর বেশি গোসল করালে শিশুর ঠান্ডা লেগে যাবে, সেই সাথে ত্বকের তেলের আস্তর সরে গেলে একজিমার মত ভয়াবহ চামড়ার রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

সাধারণত মুখের লালা এবং ডায়াপার ছাড়া নবজাতক শিশু খুব একটা নোংরা হয় না। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার স্পঞ্জ দিয়ে গা মুছে দিলেই যথেষ্ট। আর দিনে একবার ক্লিনসার কিংবা অল্প একটু পানি দিয়ে মুখের ভেতরটা পরিষ্কার করে নিলেই হবে। শিশুর জন্মের পর অন্তত একবছর এই নিয়ম অনুসরণ করা উচিৎ।

আগেই বলেছি, শিশুর জন্মের পরই আমাদের দেশের নারীরা তাদের শরীরে বিভিন্ন দেশী বিদেশী বেবী প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে চান। শিশুর জন্মের পর অন্তত প্রথম ৬ মাস এই জিনিসটি সাবধানে ব্যবহার করা উচিৎ। আপনার বংশে যদি এলার্জি কিংবা অ্যাজমা এর রেকর্ড থেকে থাকে, তাহলে তো প্রশ্নই আসে না। কারণ নামে উপকারী হলেও এইসব বেবী প্রোডাক্ট শিশুর শরীরের প্রাকৃতিক আবরণ নষ্ট করে, যার কারণে শিশুর ত্বকে স্কিন ইনফেকশন হতে পারে।

নিয়মিত শিশুর বিছানাপত্র এবং কাপড় পরিষ্কার করতে হবে। এইক্ষেত্রে সুগন্ধী ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন। শুধু তাই নয়, পরিবারের অন্য সদস্যদের জামাকাপড়ের সাথে শিশুর লন্ড্রি মেলাবেন না। সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে পরিষ্কার ও গরম পানি দিয়ে সেগুলো পরিষ্কারের চেষ্টা করা দরকার।

আপনার শিশুর ডায়াপার নিয়মিত চেক করবেন। কারণ অধিক সময় ধরে নোংরা ডায়াপার পরা থাকলে শিশুর চামড়ায় র‍্যাশ হতে পারে। তাই ডায়াপার নোংরা হলে যত দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার করবেন। ত্বক মোছার জন্য বাজারের বেবী ওয়াইপ না ব্যবহার করাই ভালো। এর পরিবর্তে পরিষ্কার নরম কাপড় ব্যবহার করুন। বেবী ওয়াইপে থাকা ক্যামিক্যাল শিশুর ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। আর স্পর্শকাতর অঙ্গগুলোতে পেট্রোলিয়াম জেলী ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া যদি বেবী ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করেন, তবে লক্ষ্য রাখবেন পাউডার যাতে শিশুর মুখের দিকে না যায়। এতে শিশুর শ্বাসের সমস্যা হতে পারে।

আর শিশুর ত্বক কে আরো স্বাস্থ্যকর করে তুলতে ম্যাসাজ করতে পারেন। তবে সেটা অবশ্যই জন্মের অন্তত দশ সপ্তাহ পর থেকে। রিসার্চে দেখা গেছে শিশুকে কিভাবে স্পর্শ করা হচ্ছে, তার উপর শিশুর সুস্থতা ও বৃদ্ধি খানিকটা নির্ভর করে। শিশুর শরীর ম্যাসাজের জন্য স্পেশাল কোন টেকনিক নেই। একটি উষ্ণ রুমে শিশুকে ভাঁজ করা কম্বলের উপর উপুড় করে শোয়ান। এরপর স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ বেবী লোশন কিংবা বেবী অয়েল হাতে মেখে নিয়ে আলতো করে শিশুর শরীরে বুলান। মনে রাখবেন, শিশুর শরীরে যাতে চাপ না লাগে। এতে শিশু ব্যাথা লাগতে পারে। সাবধানে আলতো ভালো সারা শরীরে ম্যাসাজ করুন। এতে শিশুর চামড়া নরম এবং স্বাস্থ্যকর হবে।

সুস্থ ও হাসিখুশি একজন নতুন অতিথী কে না চায়? তাই আপনার নবজাতকের ভবিষ্যৎ সুন্দর জীবনের নিশ্চয়তার লক্ষ্যে জন্ম থেকেই তার যত্ন নেয়া জরুরী।

কেমন হবে সন্তানের সাথে আপনার আচরণ - How would you treat your child

কেমন হবে সন্তানের সাথে আপনার আচরণ-


পিতামাতার সাথে সন্তানের সম্পর্ক বন্ধুর মত হতে হয় যেন তাঁরা তাদের সব কথা একে অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারে। যদি সন্তান পিতামাতার সাথে কথা বলতে লজ্জা পায় কিংবা পিতামাতার ব্যস্ততার জন্য যদি সন্তানকে সময় দিতে না পারেন, তাহলে সেটা সন্তানের জন্য মোটেই ভালো নয়। জীবনের গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় গুলো সন্তানকে শেখানোর দায়িত্ব তাঁর পিতামাতার। শিশুর মন কাদা মাটির মত, তাই এই সময় সে যা শুনে এবং দেখে তা তাঁর মনে গেঁথে যায়। শিশুরা নিষ্পাপ ও সংবেদনশীল এবং ওদের স্নেহ ও মমতা দিয়ে বড় করতে হয়। পিতামাতার উচিৎ সন্তানকে পর্যাপ্ত সময় দেয়া। শব্দ অনেক বড় প্রভাবক। আপনার ছোট একটি বাক্যই তাকে আপনার প্রতি অনুগত হতে সাহায্য করবে, এর ফলে আপনি তাকে ভালো আচরণ শেখাতে পারবেন। আজ আমরা এমনই কিছু কথা জেনে নিই আসুন।

কেমন হবে সন্তানের সাথে আপনার আচরণ-

১। “সারা দিন তোমার কেমন কাটলো”?
সন্তানের প্রতিদিনের কাজের প্রতি পিতামাতার আগ্রহ প্রকাশ করা প্রয়োজন। সে যখন স্কুল থেকে ফিরবে অথবা রাতে খাওয়ার সময় আপনি তাঁকে আগ্রহ নিয়ে বলুন সারা দিন তোমার কেমন কাটলো? এতে সে বুঝবে যে আপনি তাঁর বিষয়ে অনেক আগ্রহী তখন সে আপনাকে সব কথা বলার আগ্রহ পাবে এবং বলবে যা শুনতে আপনারও খুব ভালো লাগবে।

২। “তুমি জয়ী হয়েছো”!
একটা উৎসাহদায়ক শব্দই আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিতে পারে বহুগুণ। যদি আপনার সন্তান কোন খেলায় জয়লাভ করে অথবা ছোট একটি ধাঁধাঁর সমাধান করতে পারে তাহলে তাকে বলুন তুমি জয়ী হয়েছো। এটা আপনার সন্তানকে সাফল্যের অনুভূতি দিবে যা তাকে জয়ী হওয়ার প্রেরণা যোগাবে।

৩। “আমি তোমাকে বিশ্বাস করি”
আপনি যখন এই কথাটি আপনার সন্তানকে বলবেন যে, ‘আমি তোমাকে বিশ্বাস করি’ তখন সে ও আপনাকে বিশ্বাস করা শুরু করবে। এর ফলে আপনার বিশ্বাসের অমর্যাদা হয় এমন কোন কাজ করতে সে অনেকবার ভাববে।

৪। “হাল ছেড়ে দিয়োনা”
‘হাল ছেড়ে দিয়োনা’ এই কথাটি বলে আপনি আপনার সন্তানকে ধৈর্যশীল হতে শেখাবেন। কোন কাজ একবার না পারলেই যেন সে হতাশ না হয়ে যায় এবং একটি কাজে বার বার চেষ্টা করেও যদি সে সফল হতে না পারে তাহলে কাজটি অন্য কোন পন্থায় করতে হবে, সেটা যেন সে চিন্তা করতে পারে এই বিষয়টি তাঁকে শিখাবে এই বাক্যটি।

৫। “না বলতে শেখান”
শিশু যখন বড় হতে থাকে তখন সে কী চায় এবং কী চায়না এই বিষয়ে যেন সিদ্ধান্ত নিতে পারে সেটা শেখাতে হবে। এতে করে আপনার সন্তান প্রফুল্ল থাকবে এবং মর্যাদা অনুভব করবে যার ফলে তার ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যতা তৈরি হবে। এর ফলে যদি কোন মানুষ তাকে জ্বালাতন করে সে তাদেরকে চিহ্নিত করতে পারবে। ভালমন্দের পার্থক্যটা যদি সে বুঝতে শেখে তাহলে সে ধরতে পারবে কোনটা তাঁর জন্য ভালো আর কোনটা তাঁর জন্য খারাপ এবং তাঁরা ঠিক পথে এগুচ্ছে কিনা এটা সব সময় খেয়াল রাখতে হবে বাবা মাকেই।

৬। “অন্যকে সাহায্য কর”
সামাজিক ও মানবিক আচরণ শেখানোর মূল দায়িত্ব ও বাবামায়ের। আপনার সন্তানকে বলুন অন্যের প্রয়োজনে সাহায্য করতে তাহলে সেও তাঁর প্রয়োজনে অন্যদের পাশে পাবে। অসহায় ও দুর্বল মানুষের পাশে দাড়াতে সেখান আপনার সন্তানকে। ভালো কাজের ভালো ফল এবং খারাপ কাজের খারাপ ফল মানুষকে ভোগ করতে হয় এই কথাটি তাকে বুঝিয়ে বলুন। এভাবেই সে মানবিকতা ও সামাজিকতার বিষয় গুলো বুঝতে ও শিখতে পারবে।

আপনি আপনার সন্তানকে যে বিষয় গুলো শিখাচ্ছেন সেই বিষয় গুলো আপনাকেও পালন করতে হবে না হলে আপনার প্রতি তাঁর আস্থা তৈরি হবেনা।

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর - The harmful things for men's skin are harmful

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর-


রোদ

রোদ পুরুষের ত্বকের জন্যে খুবই ক্ষতিকর। রোদে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার না করলে আপনার ত্বকে ক্যানসারও হতে পারে। ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করাটাও অনেক কষ্টের।

সুইমিং পুল

সুইমিং পুলের পানিতে থাকে ক্লোরিন, যা ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর। তাই বাড়িতে এসে ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করা উচিৎ।

মানসিক চাপ

মানসিক চাপ আপনার ত্বকের জন্যে সবচেয়ে ক্ষতিকর। তাই যতোটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন। ঘুমানোর আগে সব চাপ ভুলে হালকা হয়ে ঘুমাতে যান।

ধোঁয়া

যানবাহনের ধোঁয়া এবং দূষণের ফলে ত্বকে দ্রুত বয়সের ছাপ পড়ে। তাই ঘরে ফিরে ক্লিনজার এবং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

ধূমপান

ধূমপান ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর। এটা ত্বকে বিভিন্ন জটিল সমস্যা তৈরি করে। তাই ধূমপান ছাড়ুন।

সাবান

আপনার ত্বকের নমনীয়তা কেড়ে নেয় সাবান। অতিমাত্রায় সাবানের ব্যবহার ত্বকে ক্যানসারের কারণ হতে পারে। তাই সাবানের পরিবর্তে কম ক্ষারযুক্ত বেবি সাবান ব্যবহার করতে পারেন। অথবা সাবান ব্যবহার পুরোপুরি ছেড়ে দিন।

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? - Improve baby mental growth

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? মা-বাবা হিসাবে আপনি তো নিশ্চয় চান যে পড়াশোনায় আপনার বাচ্চা দারুণ কিছু করুক। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছ...