Skin care regular tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Thursday 31 January 2019

যেভাবে মুখের কালো দাগ ও ত্বকের মেছতার দাগ চিরতরে দূর করবেন, নিয়মাবলী জেনে নিন - Black spots on the face and skin scars

যেভাবে মুখের কালো দাগ ও ত্বকের মেছতার দাগ চিরতরে দূর করবেন, নিয়মাবলী জেনে নিন

Black spots on the face and skin scars
ত্বকের যে সম্যসাগুলো সবচেয়ে মারাত্বক এবং বিরক্তিকর তার মধ্যে মেছতা অন্যতম। মুখে কালো বা বাদামী রঙের যে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে তাকে মেছতা বলা হয়। প্রায় সব বয়সী নারীদের ত্বকে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মুখের অনাকাক্সিক্ষত দাগ ও এই মেছতা দূর করার জন্য লেজার ট্রিটমেন্টও করানো হয়। অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ করে থাকে, আবার অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ না করে ত্বকের ক্ষতি হয়ে থাকে। সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত Meladerm Liquid ব্যবহারে মুখ ও ত্বকের মেছতা ও কালো দাগ দূর করা সম্ভব মাত্র এক সপ্তাহে।

এতে
১. মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২. কালো দাগ দূর করে।

৩. ত্বকের সমস্যা দূর করে।
৪. শুকনো ভাব চলে যায়।
৫. মেছতার দাগ দূর হয়ে ত্বক লাবণ্যময় ও সুন্দর হয়ে ওঠে।

মেছতার কারণ
১। মেছতার প্রধান এবং মূল কারণ হলো সূর্যের আলো। কোনো প্রতিরক্ষা ছাড়াই অতিরিক্ত সূর্যের আলোতে গেলে এটি হতে পারে।

২। জন্ম নিয়ন্ত্রের পিল খেলে
৩। থাইরয়েড সমস্যা
৪। হরমোনের তারতম্য

৫। বংশগত কারণে
৬। ত্বক নিয়মিত ভালভাবে পরিষ্কার না করলে
৭। অতিরিক্ত চিন্তা, কাজের চাপ, কম ঘুম ইত্যাদি।

এই সকল কারণে সাধারণত মেছতা হয়ে থাকে। এছাড়া আরোও অনেকে কারণে মেছতা হতে পারে।


Tuesday 29 January 2019

দাঁতের গর্ত কেন হয়, কী করবেন? - Why are dental holes, what to do?

দাঁতের গর্ত কেন হয়, কী করবেন?

দাঁতের গর্ত কেন হয়, কী করবেন? - Why are dental holes, what to do?

দাঁতের মধ্যে নানা কারণে গর্ত হতে পারে। যেমন দন্তক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ, দাঁত ভেঙে গিয়ে গর্ত হওয়া বা রুট ক্যানেল চিকিৎসার জন্য গর্ত হওয়া। দাঁতের মধ্যে গর্ত বা ক্যাভিটি হলে তাতে ময়লা, খাদ্যকণা ইত্যাদি জমে, সংক্রমণ হয়। দাঁতে ব্যথা করে ও শিরশির অনুভূতি শুরু হয়। শিশুদের এই গর্ত বা ক্যাভিটি হলে তারা ব্যথায় কষ্ট পায় ও কিছু খেতে গেলেই দাঁত শিরশির করে ওঠে।

দাঁতের গর্তের অন্যতম কারণ দন্তক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ। ডেন্টাল ক্যারিজ প্রাথমিক অবস্থায় খুবই ছোট কালো গর্তের মতো দেখায়। এ অবস্থায় কোনো ব্যথা বা অসুবিধা না থাকায় রোগীরা, বিশেষ করে শিশুরা বুঝতে পারে না যে গর্ত তৈরি হচ্ছে। জটিলতা হওয়ার পরই কেবল ধরা পড়ে। তবে দাঁত ভেঙে গেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগী সেটা বুঝতে পারে। এ ছাড়া রুট ক্যানেল চিকিৎসার পর রোগী যদি পরসেলিন ক্রাউন বা মুকুট পরে না নেয়, তবে গর্ত বেড়ে যায়। পরে রুট ক্যানেল এবং ভেতরের জিনিসপত্র সব বেরিয়ে আসে।

চিকিৎসা কী
দাঁতের গর্তের লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্র দেরি না করে শূন্য জায়গাটা ভর্তি বা ফিলিং করে নেওয়া উচিত। কারণ, ডেন্টাল ক্যারিজ যদি ধীরে ধীরে ডেন্টিন থেকে আরও গভীরে অর্থাৎ পাল্প চেম্বার পর্যন্ত চলে যায়, তবে ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়। চিকিৎসাব্যবস্থাও জটিল হয়ে পড়ে। ভাঙা দাঁতকে আজকাল ফিলিং ম্যাটেরিয়াল বা লাইট কিউর দিয়ে সুন্দরভাবে পূরণ করা যায়, যা দেখতে অবিকল স্বাভাবিক রঙের হয়। রুট ক্যানেল চিকিৎসা করা দাঁতের ক্রাউন বা মুকুট বসাতে দেরি করা উচিত নয়।

ক্যাভিটি প্রতিরোধের ৫ উপায়
* সঠিক নিয়মে প্রতিদিন দুই বেলা দাঁত ব্রাশ করা
* চিনিযুক্ত পানীয় বা আঠালো খাবার, অম্লযুক্ত খাবার, কফি ইত্যাদি এড়িয়ে চলা বা খাওয়ার পর কুলি করে মুখ ধুয়ে ফেলা
* শুধু ব্রাশ নয়, সুতা বা ফ্লস দিয়ে দাঁতের ফাঁক পরিষ্কার করা
* ধূমপান বর্জন
* নিয়মিত দাঁত পরীক্ষা করা

Sunday 27 January 2019

তেলতেলে ত্বক থেকে মুক্তি পান মাত্র ২ মিনিটে - Oil was released from the skin

তেলতেলে ত্বক থেকে মুক্তি পান মাত্র ২ মিনিটে - Oil was released from the skin

তেলতেলে ত্বক থেকে মুক্তি পান মাত্র ২ মিনিটে

আমি আজকে আলোচনা করবো খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় নিয়ে এবং সেটি হচ্ছে মুখের তেলতেলে ভাব দূর  করে ত্বক আরো ফরসা ও লাবন্যময় করে তোলার কিছু ঘরোয়া টিপস :

চলুন দেড়ি না করে শুরু করা যাক।

প্রথমে কিছু কথা :

মুখের দাগ ছোপ বাদ দিয়ে পরিষ্কার এবং ফ্রেশ আমারা সকলেই রাখতে চাই। মুখ ফর্সা ও দাগহীন থাকুক এইটা সবারই কাম্য । তবে, ত্বক যখন খুব তেলতেলে হয় তখন সেক্ষেত্রে সমস্যাটি হয়ে ওঠে ব্যাপক। তবে সমস্যাটি শুধু মহিলাদেরই নয় পাশাপাশি পুরুষের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায়। ত্বক যদি বেশি তেলতেলে হয় তবে সেক্ষেত্রে ব্রন,  গোটা এবং নানা ধরনের স্কিন সমস্যা হয়ে থাকেই।  এবং এই নিয়ে পুরুষ ও মহিলা উভয়ই  খুব দুশ্চিন্তা ও করে থাকেন। পার্লারের অনেক প্রসাধনী ব্যাবহার করেন কিন্তু সেগুলো ত্বকের জন্য আরো বেশি ক্ষতিকর হয়ে উঠে। আর তাছাড়া পার্লারের কোনো প্রসাধনী কি আজও কোনো ভালো সমাধান দিতে পেরেছে???  কখনোই না। বরং এইগুলো আরো বেশি সমস্যার সিষ্টি করে।আর অধিকন্তু মানুষ এই সমস্যা সম্পরকে কিছু না বুঝেই নানা প্রসাধনী ব্যবহার করেন। প্রথমত মুখ তেলতেলে ও ছিপছিপে ভাব হওয়ার বেশ  কিছু কারন রয়েছে। সেগুলো ১ বার দেখে নেওয়া যাক।

কারন : 

১. মুখে অতিরিক্ত লোম থাকা।

২. মুখ পরিষ্কার না রাখা বা ময়লা জমে থাকলে।

৩. মুখ বেশি ঘামলে।

৪. হরমোন জনিত সমস্যা থাকলেও মুখ তেলতেলে  হয়ে থাকে।

৫. অতিরিক্ত ঘাম যাদের হয় তাদের মুখ তেলতেলে থাকে বেশির ভাগ সময়ই এবং তাদের মধ্যেই ব্রনের সমস্যা টি বেশি দেখা দেয় কারন,  ঘাম মুখের লোম কুপের মধ্যে প্রবেশ করে লোম কুপ বন্ধ করে দেয় এবং ময়লা জমে মুখে ব্রনের দেখা দেয়।

উপরের কারন গুলোর জন্যই একজন ব্যক্তির মুখে তেলতেলে ও ছিপছিপে ভাব হয় যা সাধারণত  ব্রন ও অন্যান্য স্কিন সমস্যার  মুল কারন। তাই স্কিন যাতে সবসময় তেলতেলে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং কিছু নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে।

নিচে কিছু করনীয় আছে যেগুলো মেনে চললে তেলতেলে ভাব হওয়ার আশংকা অনেকটা হ্রাস পাবে।

 চলুন করনীয় গুলো এক নজর দেখে নেওয়া যাক।

করনীয় : 

 স্কিন তেলমুক্ত রাখতে হলে অবশ্যই ৩ টি উপায় নিয়মত অবলম্বন করতে হবে।

সেগুলো হলো :

১. স্কিন ক্লিঞ্জিং

২. টোনিং

৩. মোইশ্চরাইজিং।

নিম্নে বিস্তারিত ব্যাখা দেওয়া হল :

১. স্কিন ক্লিঞ্জিং : 

স্কিন ক্লিঞ্জিং বলতে মুলত মুখটাকে পরিষ্কারের ব্যপার টি কে বুঝি। আমরা ঘরোয়া উপায়ে ক্লিঞ্জিং বানিয়ে তা ব্যবহার করবো। তার জন্য আমাদের যা লাগবে তা হল – ১ চামচ বেসন, ১ চামচ মুলতানি মাটি, ১/২ চা  চামচ কাচা হলুদ গুড়া। এই ৩ টি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে তাতে ৪ চা চামচ গোলাপ পানি  বা গোলাপ জল মিশিয়ে ১ টি পেস্ট বানিয়ে তা পরিষ্কার মুখে ভালোভাবে মেসেজ করে নিন ৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এই সব গুলো উপাদান প্রাকৃতিক এবং এইগুলো তে কোনো পার্শপ্রতিকিয়া নেই বলে এইগুলো আমাদের স্কিনের জন্য উপকারি।

২. টোনিং : 

স্কিন ক্লিঞ্জিং এর পরের ধাপ হচ্ছে স্কিন টোনিং করা। টোনার ও আমরা ঘরোয়া উপায়ে বানিয়ে নিব। আমাদের স্কিন যদি সেন্সিটিভ হয় তাহলে আমরা গ্রিন টি টোনার ব্যবহার করবো। গ্রিন টি গরম পানি তে ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তা ঠান্ডা হলে ভালোভাবে ছেকে নিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে তা মুখে স্প্রে করুন এবং শুকাতে দিন এতে করে স্কিন এর ডেড সেলস দূর হবে। স্কিন সতেজ থাকবে। রিংকেলস আসবে না। আর যদি আমাদের স্কিন অয়লি হয় তবে আমাদের জন্য শসা এবং টমেটোর টোনার টি সবচেয়ে কার্যকর। শসার রস এবং টমেটোর রস ভালো করে মিক্স করে স্প্রে বোতলে ভরে মুখে স্প্রে করুন এতে মুখ পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত তেল ও চলে যাবে। আর যদি স্কিন ড্রাই হয় তাহলে গোলাপ জল ও মধুর টোনার টি খুব ভালো হবে। গোলাপ জলের সাথে ১/৩ চা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে স্প্রে করে নিলে মুখের শুষ্কতা কমে যাবে এবং ফেস লাবন্য হবে।

৩. মোয়েশ্চরাইজিং :

মোয়েশ্চরাইজিং বলতে সাধারণত মুখে আমরে যেসকল ক্রিম নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকি সেগুলো ব্যবহার করাটাই বুঝাচ্ছি। বর্তমানে বাজারে অনেক ভালো ব্রান্ডের ক্রিম বা নাইট ক্রিম পাওয়া যায় যেগুলো মুলত হারবাল। আমরা জানি হারবাল প্রোডাক্ট আমাদের জন্য ক্ষতিকর নয়। কেননা এতে অন্যান্য ব্রান্ডের চেয়ে পার্শপ্রতিক্রিয়া তুলনামূলক সামান্য থাকে যা ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতির আশংখা  থাকে না। যেমন : Lotus Night Cream , V7 tonight Light Cream , Himalaya Night Cream & Patanjali Night Cream , Dove Moistourizing Night Cream ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো অনেক আগে থেকে বাজারে ভালো সুনাম বয়ে আনছে এবং ক্রেতাদের মনও কেড়ে নিয়েছে। এই ক্রিম গুলো রাতে ঘুমাবার আগে মুখে ব্যবহার করুন এবং সকালে মুখ ভালোকরে ধুয়ে ফেলুন।

উপরিউক্ত নিয়মাবলী মেনে চললে এবং ক্ষতিকর উপাদান বা প্রসাধনী  ব্যবহার থেকে বিরত থাকলে মুখের তেলতেলে ভাব কমে যাবে । সেই সাথে ত্বক থাকবে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়।

আশা করছি আমার লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ভালো উপকার পাবেন। আপনাদের দোয়ায় আজকে বিদায় নিচ্ছি। তবে আবারো কথা হবে ভিন্ন কিছু সমস্যা এবং তার প্রতিকার নিয়ে।  ভালো থাকুন,  সুস্থ্য থাকুন।

Saturday 26 January 2019

জেনে নিন হাইপার টেনশন এর কিছু সহজ প্রতিকার ও ঘরোয়া টিপস - Find out some of the hypertension remedies and tips on domestic tips

জেনে নিন হাইপার টেনশন এর কিছু সহজ প্রতিকার ও ঘরোয়া টিপস

জেনে নিন হাইপার টেনশন এর কিছু সহজ প্রতিকার ও ঘরোয়া টিপস
আমি আজকে আলোচনা করবো খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় ও রোগ নিয়ে এবং যার নাম হচ্ছে হাই প্রেসার বা হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ। এই হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পাবার কিছু কার্যকরী  উপায় ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু।

প্রথমে কিছু কথা  : 

বর্তমানে আমাদের সকলেরই পরিবারে হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ এর রোগী দেখা যায়। সাধারণত মধ্য বয়স ও বয়োজ্যেষ্ঠদের মধ্যে এই হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ বেশি দেখা দেয়। হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ মূলত অনেক কারনেই হতে পারে। তবে সবার ক্ষেত্রে একই কারন হয় না।  বয়স ও বংশের ভিত্তিতে এর কারন ও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় সঠিক খাদ্য অভ্যাস এর অভাবে হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা দেখা দেয়। হাইপার টেনশন  হলে প্রথমে করনীয় হচ্ছে চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া এবং চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা। তাছাড়া আরো কিছু উপায়েও হাইপার টেনশন বা হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। হাইপার টেনশন হলে কিছু খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। কিছু পরিবর্তন আনতে হবে খাদ্য অভ্যাসে।  নিম্নে কিছু খাবার এর নাম দেওয়া হল যেগুলো থেকে হাইপার টেনশন  বা উচ্চ রক্তচাপ এর রোগী কে বিরত থাকতে হবে।

নিষিদ্ধ কিছু খাবার : 

    প্রতিদিন ৬ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া যাবে না।
    এল্কহল, বিয়ার বা মদ্য জাতীয় পানীয় পান থেকে বিরত থাকতে হবে।
    প্রতিদিন এর খাদ্য তালিকায় ক্যাফেন জাতীয় খাদ্য রাখা যাবে না। ক্যাফেন জাতীয় খাবার না খাওয়া সর্বত্তম
    তেল,  ঘি, মাখন ও মসলা জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত ।
    স্ট্রেস করা থেকে বিরত থাকতে হবে। স্ট্রেস উচ্চ রক্তচাপ এর রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
    ডিপ ফ্রায়েড খাবার যেমন : চিকেন ফ্রাই, বিফ।  বার্গার, পিজা ও অন্যান্য সকল প্রকার  জাংক ফুড থেকে বিরত থাকতে হবে সম্পুর্ন ভাবে।
    ক্রিম, মাংস, ডিমের কুসুম, মাখন ও ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সম্পুর্ন ভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। এগুলো উচ্চ রক্তচাপ জনিত রোগীর জন্য খুব ক্ষতিকর।
    সল্টেড বাটার ও চিপস জাতীয় খাবার না খাওয়া ভালো। এগুলো ও জাংক ফুড এর ই অংশ।
    টমেটো সস,  ভাজা খাবার,  আচার,  পাউরুটি

ইত্যাদি খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।

মাছের তেল, গরু মাংসের চর্বি কখনোই খাওয়া যাবে না।  গরু মাংসের চর্বি উচ্চ রক্তচাপ এর জন্য খুব ক্ষতিকর। যেকোনো চর্বি জাতীয় খাবার ই ক্ষতিকর উচ্চ রক্তচাপ জনিত রোগীর জন্য।

হাইপার টেনশন এর রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু খাবার : 

    কলা – প্রতিদিন একটি কলা খেতে পারেন।
    রসুন – খালি পেটে ২ কোস রসুন খেতে পারেন।
    কাচা বাদাম – এক মুঠ কাচা বাদাম খেতে পারেন।
    ডাবের পানি – ডাবের পানি সাস্থ্যের জন্য ভালো।
    লেবুর রস – লেবুর রস এ ভিটামিন সি থাকে। প্রতিদিন লেবুর রস খেতে পারেন এতে ভিটামিন সি এর ঘাটতি পোষাবে।
    সবুজ শাক সবজি – প্রতিদিন এর খাদ্য তালিকায় শাক সবজি রাখুন। শাক সবজি সাস্থ্যের জন্য খুব ভালো
    ফ্যাট মুক্ত  দই – দই খেতে পারেন সপ্তাহে ২ দিন।
    পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম আছে এমন সব খাবার খেতে হবে।
    শসা – শসার রস খেতে পারেন। তাছাড়া শসা শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কাটতে সাহায্য করে।
    তিল,  মেথি, ধনেপাতা, ফুল কপি, গাজর, ব্লাক চকলেট ইত্যাদি খাবার খেতে পারেন।

হাইপার টেনশন এর রোগী দের জন্য উপরিউক্ত এসব খাবার এ কোনো ক্ষতির আশংকা নেই।

চিকিৎসক এর মতে হাইপার টেনশন নিয়ে কিছু কথা:

চিকিৎসক এর মতে হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ হচ্ছে এমন এক রোগ যা থেকে পরবর্তীতে হ্রদরোগ  ও হার্ট ডিসিস এর মতো কঠিন রোগ হয়ে থাকে। সেজন্য প্রত্যেক হাইপার টেনশন এর রোগীকে উচিত  তার রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণ রাখা। সেক্ষাত্রে খাবারে বেশ কিছু রেসট্রিকশনস মেনে চললে রোগী খুব ভালো ভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। তবে খাদ্য অভ্যাসের মধ্যে প্রথমত খাদ্যে লবণ এর দিক টি বিশেষ ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। লবন একদমই খাওয়া যাবে না।

নিচে কিছু করনীয় আছে যেগুলো মেনে চললে ও খাদ্য অভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনলে খুব সহজেই হাইপার টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে বা আমরা নিজেদের ও পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ দের  রক্ষা করতে পারবো
করনীয়:

    খাদ্য অভ্যাস এ বিশেষ পরিবর্তন আনা।
    খাদ্যে লবন না খাওয়া।
    পর্যাপ্ত পানি পান করা।
    তেল চর্বি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি প্রতিদিন ব্যায়াম করা।
    তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠা।
    কোনো কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা না করা।

উপরিউক্ত নিয়মাবলী মেনে চললে আমরা খুব সহজেই হাইপার টেনশন বা হাই প্রেসার থেকে নিজেদের এবং পরিবারের সজন দের রক্ষা করতে পারবো।

আশা করছি আমার লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ভালো উপকার পাবেন। আপনাদের দোয়ায় আজকে বিদায় নিচ্ছি। তবে আবারো কথা হবে ভিন্ন কিছু সমস্যা এবং তার প্রতিকার নিয়ে।  ভালো থাকুন,  সুস্থ্য থাকুন।


আর নয় চুল পড়ার দুশ্চিন্তা? - No more worries about hair fall?

আর নয় চুল পড়ার দুশ্চিন্তা? সহজ ঘরোয়া সমাধান হাতের মুঠোয়


আজকে আমরা আলোচনা করবো খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় ও সমস্যা নিয়ে এবং যার নাম হচ্ছে চুল পড়া সমস্যা বা হেয়ার ফল প্রব্লেম । এই হেয়ার ফল থেকে মুক্তি পাবার কিছু কার্যকরী  উপায় ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু।

চলুন দেড়ি না করে শুরু করা যাক।

No more worries about hair fall
প্রথমে কিছু কথা  :

সুন্দর, ঘনো, কালো মজবুত চুল আমারা কে না চাই? সবারই পছন্দ সুন্দর ও ঘনো চুল।কেননা চুলেই মেয়েদের সবচেয়ে বেশি সুন্দর্য ফুটে ওঠে। আর তাই সবসময়  নিজেকে সুন্দরভাবে ও পরিপাটি করে সাজিয়ে রাখতে সবাই আমরা সুন্দর, ঘনো ও মজবুত চুল আশা করি। তবে, একটি বিশেষ সমস্যার জন্য হয়তো তা সম্ভব হয়ে উঠে না অনেকেরই ক্ষেত্রে।

বর্তমানে আমাদের সকলেরই কম বা বেশি হেয়ার ফল এর সমস্যা রয়েছে । সাধারণত, বিভিন্ন  কারনে এই হেয়ার ফল সমস্যাটি বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে  বেশি দেখা দেয়। মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদের ও এই সমস্যা হয়ে থাকে। তবে এই সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় বয়সন্ধিকালের ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে।কিন্তু, বয়সন্ধিকালে এই সমস্যাটি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের মধ্যেই বেশি লক্ষ্য করা যায়।

এই সমস্যা হওয়ার কিছু বিশেষ কারন :

১. চুল ময়লা ও অপরিষ্কার থাকার জন্য।

২. চুলের গোড়াতে ধুলিকনা জমে থাকলে।

৩. ভিজা চুল ঘনো ঘনো আঁচড়ালে।

৪. চুলে নিয়মিত ইলেকট্রনিক হিটার বা আইরন ব্যবহার করলে।

৫. চুলে বিভিন্ন মেডিসিন বা হেয়ার কালার ঘন ঘন ব্যবহার করলে।

উপরিউক্ত কারনগুলোর জন্য হেয়ার ফল প্রব্লেম টি দেখা দেয়। তবে, সমস্যা যতোটাই জটিল হোক না কেনো, সমাধান অবশ্যই আছে।কিছু বিধিনিষেধ ও চুলের পরিচর্যা অনুসরণ করলেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করা সম্ভব হিবে। নিম্নে কিছু বিধিনিষেধ ও চুলের যত্ন নেওয়ার বিষয় উল্লেখ করা হল :

বিধিনিষেধ গুলো :

১. ভিজে অবস্থায় চুল আঁচড়ানো যাবে না।

২. চুল শুকানোরর ক্ষেত্রে সর্বদা প্রাকৃতিক নিয়ম প্রয়োগ করা, কোনো হিটার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা।

৩. চুলে সর্বদা যেকোনো ১ টি ব্রেন্ডের শ্যম্পু ব্যবহার করা। ঘনো ঘনো ব্রেন্ড পরিবর্তন না করা।

যারা চুল পড়া সমস্যায় ভুগছেন তারা উপরিউক্ত বিধিনিষেধ গুলো অবশ্যই মেনে চলবেন। বিধিনিষেধ গুলো মেনে চললে আশা রাখি এই সমস্যার থেকে খুব শিঘ্রই মুক্তি পাবেন।
চুলের যত্ন ও পরিচর্যা :

১. চুলে সপ্তাহে অন্তত ৩ – ৪ দিন তেল দেওয়া।

২. প্রতিদিন শ্যম্পু করা থেকে বিরত থাকা। সপ্তাহে ৩ দিনের বেশি শ্যম্পু না করাই ভালো।

৩. চুলে মেথি, মেহেদি, টক দই এর পেস্ট বানিয়ে তা মাসে অন্তত  চুলে ২ বার ব্যবহার করা। এতে চুল উজ্জ্বল, প্রানবন্ত ও ঝলমলে হবে।

দেহ সুস্থ্য রাখা ও পুষ্টিসম্পন্ন রাখার জন্য যেমন খাদ্যের দরকার ঠিক তেমনি চুলের পরিচর্যার জন্য ও দরকার হয় খাদ্য। আর চুলের প্রধান খাদ্য হচ্ছে তেল ও ভিটামিন তেল।  ভিটামিন তেল বলতে ভিটামিন ই তেল বা ক্যপ্সুল। তেলের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ব্রান্ডের ভিন্ন ভিন্ন তেল রয়েছে। অনেকেই বলে থাকেন যে চুলে নিয়মিত তেল দেওয়ার পরেও চুল মজবুত না,চুল ঝলমলে তো দূর বরং চুল পড়ছে। তাহলে তাদের জন্য একটাই কথা চুলের প্রধান খাদ্য অর্থাৎ চুলে তেল দেওয়ার ও কিছু সঠিক নিয়ম রয়েছে। অবশ্যই নিয়ম মেনেই চুলে তেল দিতে হবে নাহলে আশানুরূপ ফলাফল আশা করা যায় না। নিম্নে চুলে তেল দেওয়ার  সঠিক নিয়মাবলী দেওয়া হলো  :

১. তেল দেওয়ার সঠিক নিয়ম ও পরিচর্যা :

তেল দেয়ারও কিছু নিয়ম আছে, যেমন : তেল অবশ্যই চুল এবং স্কাল্পের মধ্যে সামঞ্জস্য করে দিতে হবে। তেলের ৭০ভাগটাই স্কাল্পে ভালোভাবে দিতে হবে এবং বাকি ৩০ভাগ চুলে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে বেশির ভাগ তেল চুলে না লেগে যায়। তেল অবশ্যই স্কাল্পেই প্রয়োগ করতে হবে। যদি বেশিরভাগ তেল চুলে লেগে যায় তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে না।

২.সঠিক নিয়মে হট অয়েল মাসাজ :

চুলের সাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সাপ্তাহে অন্তত ১দিন হট অয়েল মাসাজ দিন।

তবে সেটা অবশ্যই সঠিক নিয়মে দিতে হবে। অনেকে এটাও বলেছেন যে, হট অয়েল মাসাজের পরেও চুলের সাস্থ্যের কোনো উন্নতি দেখছেন না, কারন ১টাই সঠিক নিয়ম অবলম্বন না করা।

আপনারা অনেকেই হট অয়েল মাসাজ করার পর চুল বেধে রাখেন, শ্যাম্পু করে ফেলেন। কিন্তু এটা সঠিক নিয়ম না, সঠিক নিয়ম হল : হট অয়েল মাসাজ করার পর চুল অবশ্যই গরম তাওয়াল দিয়ে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। তেল দেয়ার অন্তত ৩ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করতে হবে।

উপরিউক্ত নিয়মাবলীগুলো মেনে চললে  খুব সহজেই হেয়ার ফল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে বা আমরা নিজেদের ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ও এই চুল পড়া সমস্যা মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারবো।

বিশেষ কিছু মানুষের মধ্যে চুল পড়ার প্রবনতা মারাত্মক।তাদের অবশ্যই চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন কররে হবে এবং চিকিৎসক এর পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

আশা করছি আমার লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ভালো উপকার পাবেন। আপনাদের দোয়ায় আজকে বিদায় নিচ্ছি। তবে আবারো কথা হবে ভিন্ন কিছু সমস্যা এবং তার প্রতিকার নিয়ে।  ভালো থাকুন,  সুস্থ্য থাকুন।


Wednesday 23 January 2019

দাড়ি গজানোর উপায় গুলো কি কি? - What are the ways to grow beard?

দাড়ি গজানোর উপায় গুলো কি কি?


To grow beard
অনেক পুরুষই দাড়ি রাখতে ভালোবাসেন। দাড়ি-গোঁফকে  গর্বের বিষয়ও মনে করেন অনেকে। তাই হয়তো ‘দ্রুত কীভাবে দাড়ি বড় করা যায়’ এটি গুগল সার্চের জনপ্রিয় বিষয়। উইকিহাউ অবলম্বনে ইন্ডিয়া টাইমস বাতলে দিয়েছে দ্রুত দাড়ি বড় করার কিছু প্রাকৃতিক উপায় । 

১. আমলকীর তেল দ্রুত দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট আমলকীর তেল দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

২. দিনে দুবার মৃদু ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুতে হবে। মুখ ধোয়ার সময় হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। পরিষ্কার ত্বক দাড়ির বৃদ্ধিকে বাড়িয়ে দেবে।

To grow beard
৩. ইউক্যালিপটাস দাড়ি বড় করতে সাহায্য করে। ইউক্যালিপটাস সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করুন।

৪. দাড়ি ভালোভাবে এবং দ্রুত গজানোর জন্য কিন্তু ভালোভাবে ঘুম হওয়া জরুরি। এটি ক্ষতিগ্রস্ত কোষকে পুনর্গঠনে সাহায্য করে।

৫. কিছু ভিটামিন এবং মিনারেল দ্রুত দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। খাদ্যতালিকায় ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই-সমৃদ্ধ খাবার রাখুন।

৬. প্রতিদিন ২ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম বায়োটিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন। এটি চুল গজাতে কাজে দেবে। তবে যেকোনো ওষুধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 
To grow beard
৭. মানসিক চাপ কম থাকলে দাড়ি দ্রুত গজায়। তাই ধ্যান করে বা যোগব্যায়াম করে মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন। 

৮. প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখুন। মাছ, মাংস, ডিম বাদাম ইত্যাদি খান। এতে দাড়ি দ্রুত গজাবে।

৯. মুখের ম্যাসাজ রক্তের চলাচলকে বাড়ায়। এটি চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই প্রায়ই মুখে ম্যাসাজ করুন। এ ছাড়া ছয় মাস পরপর দাড়ি ট্রিমিং করুন।

Tuesday 22 January 2019

7 easy ways to get rid of dandruff forever - খুশকির সমস্যা চিরতরে দূর করার ৭টি সহজ উপায়

খুশকির সমস্যা চিরতরে দূর করার ৭টি সহজ উপায় 

মাথায় খুশকির সৃষ্টি নানা ভাবে হতে পারে। মাথার ত্বক যদি অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়, যদি চুল নিয়মিত পরিষ্কার না করা হয় তাহলে সহজেই খুশকি হয়। স্কাল্প বা মাথার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হলেও খুশকি হতে পারে। এমনি মানসিক দুশ্চিন্তার কারণেও খুশকি হয়! আসুন, জেনে নেই চিরতরে এই সমস্যা দূর করার উপায়।

Health & Skin Care tips 

খুশকি সমস্যায় কখনোই ভোগেননি, এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না! কারণ এটা অতি সাধারণ একটা সমস্যা। মাথার ত্বকে নতুন কোষ তৈরি হয় এবং পুরনো কোষগুলো ঝরে যায়। এটা একটা ক্রম। কিন্তু পুরনো কোষগুলো যখন ঠিকঠাক মতো ঝরে যেতে পারে না তখন সেগুলো জমে যায় এবং ফাঙ্গাস সংক্রমিত হয়। ফলে খুশকি হয়। মাথা থেকে সাদা গুঁড়ার মতো খুশকি পড়ে এবং মাথা চুলকায়। মাথায় খুশকির সৃষ্টি নানা ভাবে হতে পারে। মাথার ত্বক যদি অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়, যদি চুল নিয়মিত পরিষ্কার না করা হয় তাহলে সহজেই খুশকি হয়। স্কাল্প বা মাথার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হলেও খুশকি হতে পারে। এমনি মানসিক দুশ্চিন্তার কারণেও খুশকি হয়। শীতকালে আবহাওয়া থাকে শুষ্ক ও ধুলাবালিযুক্ত। ফলে খুশকির প্রকোপও বেড়ে যায়। যাঁদের খুশকির সমস্যা অন্যান্য সময় থাকে না, দেখা যায় শীতকালে তাঁদেরও খুশকির সমস্যা হয়।

Health & Skin Care tips

  • পুরনো তেঁতুল পানিতে গুলে নিন। গোলানো তেঁতুল চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগান। ১০-১২ মিনিট অপেক্ষা করে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুদিন তেঁতুল মাথায় দিন। এতে খুশকি যেমন দূর হয় তেমনি মাথার চুলকানিও কমে যায়।
  • টকদই খুশকি দূর করতে ও চুল ঝলমলে করতে খুবই কার্যকরী। ৬ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ মেহেদি বাটা ভালোভাবে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন। এতে চুল যেমন খুশকিমুক্ত হবে তেমনি চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও রেশমি
  • একটি ডিমের সাদা অংশ ও ৪ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকসহ পুরো চুলে লাগান। ২০ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটা ব্যবহার করুন।
  • মেথি চুলের খুবই উপকারী একটা জিনিস। নারকেল তেল গরম করুন। এরপর এতে মেথি গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে ৩ দিন এটি ব্যবহার করুন।
  • মেথি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এটি থেঁতো করে চুলের গোড়ায় লাগান। ৩০ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মেথি লাগান।
  • চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে ও খুশকি দূর করতে অলিভ অয়েলের জুড়ি নেই। অলিভ অয়েল গরম করে নিন। এতে পাতিলেবুর রস মেশান। চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার চুলে অলিভ অয়েল লাগান। খুশকি দূরের পাশাপাশি চুল হবে কোমল ও ঝলমলে। একই পদ্ধতিতে নারকেল তেলও ব্যবহার করতে পারেন।
  • পেঁয়াজের রস খুব দ্রুত খুশকি দূর করতে পারে। পেঁয়াজ মিহি করে বেটে নিয়ে রস ছেঁকে নিন। পেঁয়াজের রস চুলের গোড়ায় ভালো করে ঘষে ঘষে লাগান। ২০-২৫ মিনিট রেখে চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মাথায় পেঁয়াজের রস লাগান। এতে মাথা চুলকানোও কমে যাবে।

লক্ষ্য করুন :
*নিয়মিত চুল আঁচড়ান। এতে খুশকি হবার সম্ভাবনা কমে যাবে। *পুষ্টিকর খাবার খান। এতে মাথার ত্বক ও চুল ভালো থাকবে। *চুল নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ অপরিচ্ছন্ন চুলে খুশকি হয় বেশি। *কিছু চর্মরোগ সাধারণভাবে দেখতে খুশকির মতো হয়। তাই মাথায় খুশকির পরিমাণ বেশি হলে চিকিত্‍সকের শরণাপন্ন হোন। 

Monday 14 January 2019

শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপস - Some health tips needed for children

শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপস


Some health tips needed for children

কত অপেক্ষা সন্তানের জন্য বাবা মায়ের। তারপর একদিন সন্তান পৃথিবীতে আসে। পৃথিবীতে আসার পর বাবা মায়ের দায়িত্ব আরো বেড়ে যায়। কারণ একটাই তা হল সন্তানকে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। প্রত্যেক বাবা-মা ই চান তার সন্তানের যেন সঠিক মানসিক বিকাশ ঘটে। শিশু বয়স থেকেই সন্তানের সুস্থতার জন্য অনেক নিয়ম কানুন বাবা-মাকে মেনে চলতে হয়। কারণ বাবা মা এর একটুখানি অসাবধানতা সন্তানকে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিতে পারে এমনকি জীবন বিপন্ন হতে পারে। আপনার ছোট্ট সোনামণির জন্য খুবই দরকারি কিছু টিপস আমরা আজকে আপনাকে দিব।

১। ভুল করেও আপনার সদ্যোজাত নবজাতক শিশুকে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খেতে দিবেন না। অনেকে পানি, মধু, চিনির পানি বা মিসরির পানি খেতে দেন না জেনেই। এটার প্রভাব তাৎক্ষণিক ভাবেই পড়তে পারে আপনার শিশুর উপর।

২। শিশু জন্মের পর প্রথম তিন দিন পর্যন্ত শিশুকে গোসল করাবেন না।

৩। শিশু যদি না খেতে চায় তাকে জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না।

৪। শিশুকে কখনোই একা একা উঁচু স্থানে বসিয়ে রেখে আপনি দূরে কোথাও যাবেন না।

৫। গোসল করিয়ে সাথে সাথে শিশুর শরীরে তেল লাগাবেন না। বরং গোসলের আগে তেল ব্যবহার করতে পারেন।

৬। প্রথম ৬ মাস শিশুকে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খেতে দিবেন না।

৭। শিশু কান্না করলে তাকে শান্ত রাখার জন্য মুখে চুষনি দিবেন না।

৮। রাতে ঘুমের মধ্যে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কোন খাবার শিশুর মুখে দুধ দেবেন না।

৯। অনেকের ধারণা জ্বর হলে মোটা কাঁথা-কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখলে জ্বর কমে যাবে। ভুলেও এ কাজ করবেন না। শিশু যেভাবে আরাম বোধ করে সেভাবে রাখুন।

১০। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে স্যালাইন এর পাশাপাশি সব খাবার দিবেন শিশুকে। কোন খাবার বন্ধ করবেন না।

১১। কখনোই অতিরিক্ত কাপড় দিয়ে শিশুর উপর চাপ সৃষ্টি করবেন না।

১২। আপনার শিশুকে বাইরের কোন খাবার, দীর্ঘ দিনের ফ্রিজের খাবার বা বাসি খাবার দেবেন না।নিজে হাতে তৈরি করুন তার খাবার।

১৩। শিশু যতদিন না নিজে নিজে হাঁটতে পারে ততদিন শিশুকে ওয়াকার দিয়ে হাঁটানোর চেষ্টা করবেন না।

১৪। শিশুর যদি শ্বাস কষ্টের জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে তাকে কখনোই ঘুমের ওষুধ দিবেন না।

১৫ অনেকের ধারনা কলা, কমলা ও অন্যান্য ফলমূল খেলে শিশুর ঠাণ্ডা লাগে বা বেড়ে যায়। এ ধারণা মোটেও ঠিক নয়। সব ফলমূল খেতে দিন আপনার শিশুকে।

১৬। না ধুয়ে কোন ফল খাওয়াবেন না শিশুকে।

১৭। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজে শিশুকে কখনো কোন ওষুধ খাওয়াবেন না।

১৮। শিশু না খেলে বা দুষ্টমি করলে কখনো তাকে ভয় দেখাবেন না। এতে আপনার শিশুর মানসিক সমস্যা হতে পারে।

১৯। শিশুকে কখনো মারবেন না, সে কোন খারাপ কিছু করলে তাকে বুঝিয়ে বলুন।

২০। শিশুর সামনে বসে কখনো ধূমপান করবেন না।

২১। শিশুকে সাথে নিয়ে কোন ধরনের ভয়ের সিনেমা বা নাটক দেখবেন না।

২২। রান্নাঘর বা টয়লেটে একা একা আপনার শিশুকে যেতে দিবেন না।

২৩। কোন ধরনের ধারালো জিনিস যেমন সুই, কাঁচি, ছুরি এগুলো শিশুর সামনে রাখবেন না।

২৪। সমস্যা খুব গুরুতর না হলে শিশুর এক্সরে করবেন না।

২৫। সবরকম ওষুধ শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন।

শিশুকে নিরাপদে রাখতে মেনে চলুন সব ধরনের সতর্কতা। ভালো থাকুক আপনার সোনামণি। হাসি থাকুক আপনার মুখে সবসময়।

Sunday 13 January 2019

সঙ্গমকালে যৌনাঙ্গে ব্যাথা এড়াবেন যেভাবে? - How to treat pain during sex?

সঙ্গমকালে যৌনাঙ্গে ব্যাথা এড়াবেন যেভাবে?

Pain during sex


রিলাক্সেশনের কিছু ব্যয়াম করলে ভ্যাজাইনার পেশিগুলো শিথিল হতে পারে। ফলে সঙ্গমের সময় ব্যথার থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

1. উল্টানো জরায়ু হলে সঙ্গমের সময় অবস্থান বদল করলে সঙ্গম আরামদায়ক হতে পারে।

2. ইনফেকশন হলে খাওয়ার বা ভ্যাজাইনাতে লাগানোর ওষুধ দেওয়া হতে পারে।

3. ভ্যাজাইনা বেশি রুক্ষ হলে ক্রিম বা জেলি ব্যবহার করলে ব্যথা কম হতে পারে।

4. রিলাক্সেশনের কিছু ব্যয়াম করলে ভ্যাজাইনার পেশিগুলো শিথিল হতে পারে। ফলে সঙ্গমের সময় ব্যথার থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

5. শারীরিক পরীক্ষায় যদি দেখা যায় উল্টানো জরায়ু আসলে এন্ডোমেট্রিওসিস এবং ব্যথার কারণ এটাই, তবে অপারেশন করতে হতে পারে।

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়? - Why are children's constipation?

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়?

children's constipation

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি প্রচলিত সমস্যা। অনেক শিশুই এ সমস্যায় ভোগে। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়, এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩৩০৬তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. নজরুল ইসলাম আকাশ। 

ডা. নজরুল ইসলাম আকাশ বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু সার্জারি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : কোষ্ঠকাঠিন্য একটি প্রচলিত সমস্যা। বিশেষ করে শিশুদের বেলায় এর প্রকোপ বেশি। এই রোগ কেন হয়?

উত্তর : আসলে কোষ্ঠকাঠিন্য বা কন্সটিপেশন আমরা যেটিই বলি, এর সঙ্গাটা আমরা বিভিন্নভাবে করতে পারি। একজন বয়স্ক লোকের কোষ্ঠকাঠিন্যের কথা বলতে গেলে সঙ্গাটা যে রকম হবে, একটি শিশুর সে রকম হবে না। একটি শিশুর জন্মের পর পরই পায়খানার যে সমস্যা হয়, একে কি কোষ্ঠকাঠিন্য বলব? কারণ, জন্মের পর একটি শিশু দিনে ৮/১০ বার বা ১২ বার পায়খানা করে। এটি তার জন্য স্বাভাবিক। আবার যদি এক থেকে দুদিন পরে একবার/দুবার করে, সেটি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।  শিশুদের ক্ষেত্রে বয়সভেদে কোষ্ঠকাঠিন্যের আলাদা সংজ্ঞা রয়েছে।

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়, এটি আপনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। আসলে শিশুরা দিন দিন বড় হয়, আর তাদের অভ্যাসগুলো পরিবর্তন হয়। পায়খানা করা একটি অভ্যাস। এই অভ্যাস যদি ঠিকমতো না হয়, তখন তার কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। এই কোষ্ঠকাঠিন্য কোনো রোগ নয়, এটি হলো কিছু অভ্যাসের ফল। কিছু রোগের উপসর্গ। যখন একটি শিশু স্কুলে যায়, তখন খেলাধুলা করে, পড়ালেখা করে। পায়খানা এলেও অনেক সময় চেপে রাখে, এখান থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আবার দেখা যায় যে একটি শিশু যখন ছয় মাস পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ খায়, এরপর যখন নতুন খাবার-দাবার দেওয়া হয়, তখন ওই নতুন খাবার-দাবারের জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। সেই জন্য বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গাটা একেক বয়সে একেক রকম। কারণও একেক সময় একেক রকম।

তুমি লোভ কমাও, আমি তোমার ভুঁড়ি কমাব: আপনার শরীর - You reduce greed, I'll reduce your belly: Your body

তুমি লোভ কমাও, আমি তোমার ভুঁড়ি কমাব: আপনার শরীর


পছন্দের জামা পরতে গিয়ে একদিন খুব ফ্যাসাদে পড়লেন। কোনও মতেই আঁটছে না। তারপর থেকে জোরকদমে ডায়েট শুরু করলেন। সকালে হাঁটা। নো কার্বোহাইড্রেট। এরকম একমাস চালানোর পর দেখলেন হাত-পায়ের ফ্যাট কমেছে, কিন্তু পেটের ফ্যাট বা সোজা বাংলায় ভুঁড়ি একটুও কমেনি। আসলে পেটের ফ্যাট সবচেয়ে পরে ঝরে। কিন্তু ঠিক কী কী নিয়ম মানলে আপনার পেটের ফ্যাট কমবে, তা দেখে নিন।

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। এতে অন্যন্য খাবারের চাহিদা অনেক কমে যায়। ফ্লেক্সসিডস, স্প্রাউটস জাতীয় খাবার প্রতিদিন খান।

ট্রান্স ফ্যাট থাকে এরকম খাবার কম খান
ম্যাগি বা নুডলস জাতীয় চটজলদি খাবার কম খান। প্যাকেজড ফুড যত কম খাবেন তত ভালো।

অতিরিক্ত অ্যালকোহল খাবেন না
অতিরিক্ত অ্যালকোহলের প্রভাবে পেটে মেদ জমে। তার চেয়ে স্বাস্থ্যকর পানীয় খাওয়া অভ্যেস করুন। এতে আখেরে লাভ আপনারই।

প্রোটিন রাখুন
প্রতিদিনের ডায়েটে মাছ, মাংস, ডিমের সাদা অংশ রাখুন। তবে ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট একদম বাদ।

স্ট্রেস কমাতে হবে
সর্বক্ষণ কি হবে আর কি হবে না, এই নিয়ে চিন্তা করবেন না। কারণ অতিরিক্ত চিন্তা করে লাভ নেই। ঘুম কম হবে। ঘুম কমলেই পেট বাড়বে।

চিনি কম খান
মিষ্টি, ডিনি জীবন থেকে ছেঁটে ফেলুন। পরিবর্তে তরমুজ, সবেদা খান। 

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? - Improve baby mental growth

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? মা-বাবা হিসাবে আপনি তো নিশ্চয় চান যে পড়াশোনায় আপনার বাচ্চা দারুণ কিছু করুক। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছ...