Skin care regular tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday 28 December 2018

ফুসফুস ভালো রাখার চার উপায় - Four ways to keep the lungs good

ফুসফুস ভালো রাখার চার উপায়

Four ways to keep the lungs good

ধূমপান করলে শরীর ৯০ ভাগ নিকোটিন শোষণ করে। ধূমপান ছাড়ার পরও এর প্রভাব অনেক দিন থেকে যায়। আবার ধুলাবালি, পরিবেশদূষণ ইত্যাদিও ফুসফুসকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।


তবে কিছু বিষয় মেনে চললে ফুসফুস অনেকটাই ভালো থাকে। ফুসফুস ভালো রাখার কিছু উপায়ের কথা জানিয়েছে ইউ আর গর্জিয়াস।

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় ফল

ফুসফুস ভালো রাখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। যেমন : লেবু, কমলা, মাল্টা ইত্যাদি। এসব খাবার বিপাক ক্ষমতা বাড়াবে এবং ক্ষত কমাতে কাজ করবে।

২. হলুদ চা

ফুসফুস ভালো রাখতে হলুদের চা পান করতে পারেন। এই চা তৈরিতে লাগবে চারশ গ্রাম কুচি করা পেঁয়াজ, ছোট একটি আদার টুকরো, দুই টেবিল চামচ হলুদ।

দুই কাপ পরিমাণ ফুটন্ত পানিতে একে একে সব উপকরণ মেশান। কিছুক্ষণ সেদ্ধ করার পর চুলা থেকে নামিয়ে হালকা গরম থাকতে থাকতে পান করুন। দুদিনে একবার এই চা পান করতে পারেন।

হলুদের মধ্যে রয়েছে কারকিউমিন। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ কমাতে কাজ করে। আর ধূমপান ছাড়ার কারণে যে বমি বমি ভাব হয়, সেটি কমাতে কাজ করে আদা।

৩. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা কিডনি ও লিভারের বর্জ্য পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন।

৪. নিয়মিত ব্যায়াম

এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে কাজ করে এবং ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে। কেবল ফুসফুস ভালো রাখতেই নয়, শরীরকে সুস্থ রাখতেও ব্যায়াম উপকারী।

Thursday 27 December 2018

ডায়াবেটিক? নিয়মিত খান মাশরুম - Diabetes? Need regular taking Mushroom

ডায়াবেটিক? নিয়মিত খান মাশরুম


Health and skin care, Diabetes? Need regular taking Mushroom


সাদা বোতাম মাশরুম আখেরে আমাদের অন্ত্রের জন্য ভীষণই উপকারী। সম্প্রতি একটি গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত। দৈনন্দিন মাশরুম খেলে অন্ত্রে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নতি করতে পারে এমন উপকারী জীবাণুর সংখ্যা বাড়ে। গ্লুকোজের নিয়ন্ত্রণের ফলে ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে।  পেনসিলভ্যানিয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্গারিটা টি ক্যান্টোর্নার কথা অনুযায়ী, গবেষণার জন্য ইঁদুরদের নিয়মিত মাশরুম খাইয়ে দেখা গিয়েছে তাদের অন্ত্রে মাইক্রোবস বা মাইক্রোবায়োটার কম্পোজিশন পালটে গিয়েছে। আরও বেশি পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড উৎপাদিত হয়েছে, বিশেষ করে সুসিনেট ও প্রোপায়োনেট।

আগের গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে, সুসিনেট ও প্রোপায়োনেট গ্লুকোজ উৎপাদন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জিনের অভিব্যক্তি ঘটায়।

"অন্যান্য বিপাকীয় রোগের পাশাপাশি, ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে গ্লুকোজ পরিচালনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।" ক্যান্টর্না উল্লেখ করেন।

জার্নাল অফ ফাংশানাল ফুডস-এর গবেষণায় প্রধাণত দুই ধরনের ইঁদুর ব্যবহার করা হয়েছে, এঁদের রোজই মাশরুম খাওানো হত। একটি গ্রুপে ছিল মাইক্রোবায়োটা, অন্যরা ছিল জিরাম মুক্ত।

মাশরুম অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া মধ্যে এক টানা বিক্রিয়া সৃষ্টি করে। যার ফলে প্রিভোটেলার উৎপাদন বেড়ে যায়। প্রিভোটেলা হল এমন এক ব্যাকটেরিয়া যা প্রোপায়োনেট আর সুসিনেট উৎপাদন করে। এই অ্যাসিড গুলি মস্তিষ্কে এবং অন্ত্রের মধ্যবর্তী পথের জিনের অভিব্যক্তি ঘটায়। যা আবার গ্লুকোজ, বা গ্লুকোনিওজেনেসিসের উৎপাদন পরিচালনা করতে সাহায্য করে। মাশরুম, এই ক্ষেত্রে একটি প্রিবায়োটিক হিসাবে পরিবেশন করা। এমন একটি পদার্থ যা অন্ত্রে আগে থেকেই উপস্থিত উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজে লাগে। প্রোবায়োটিক গুলি হল উপকারী ব্যাকটেরিয়া যা পাচনতন্ত্রের মধ্যে থেকে যায়।

মাশরুমের এই প্রোবায়োটিক গুরুত্ব ছাড়াও এই গবেষণায় প্রমাণিত যে, খাদ্য এবং মাইক্রোবায়োটার মধ্যে নিবিড় যোগও রয়েছে। ক্যান্টর্নার কথায়, "এটা খুব স্পষ্ট যে খাবারে ছোটখাটো কোনও পরিবর্তন হলেই মাইক্রোবায়োটা পরিবর্তিত হয়।"

Wednesday 26 December 2018

নিরামিষ ডায়েটে শরীরে যা যা বদল হবে - The changed in the diet of the vegetarian diet

নিরামিষ ডায়েটে শরীরে যা যা বদল হবে


দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে মানুষের খাদ্যাভাস। এখন অনেকেই মনে করছেন, নিরামিষ খাওয়ার চাইতে আমিষ খাওয়া ভালো। সেটা যে শুধু শরীরের কারণে, তাই নয়, 'অ্যানিমাল ক্রুয়েলটি'র বিরুদ্ধে অনেকেই এখন সচেতন, সেই কারণেই নিরামিষ খাওয়ার ঝোঁক বাড়ছে। তাছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানিদের অনেকের মতেও নিরামিষ খাওয়ার উপকারিতা অনেক। সে যাক, একেক জনের খাদ্যাভাস একেকক রকম হতেই পারে। কিন্তু আমিষ থেকে শুধু মাত্র নিরামিষাসি হয়ে যাওয়ার সময় শরীরে যে কয়েকটি পরিবর্তন হয়, তা বলাই বাহুল্য। তেমনই কয়েকটি জেনে রাখা দরকার আগে থেকে।


 Health & Skin Care

১। ত্বকের পরিবর্তন মিশ্র ডায়েট বা অমনিভোরাস ডায়েট থেকে নিরামিষ ডায়েটে গেলে প্রথমেই পরিবর্তন ধরা পড়বে ত্বকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যেহেতু শরীরে ভিটামিনের পরিমাণ বাড়বে, তাই ত্বকের ঔজ্জ্বল্য স্বাভাবিক ভাবেই বাড়বে। সমস্ত নিরামিষাসিদেরই ত্বক উজ্জ্বল- এমনটা নয়। কিন্তু মিশ্র ডায়েটে থাকা অবস্থার চেয়ে নিরামিষ ডায়েটে পৌঁছলেই ত্বকের গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে।
 Health & Skin Care

২। স্বাদবদল মাছ আর রেড মিটে জিংক তাকে বেশি পরিমাণে। এই জিংক টেস্টবাড বা স্বাদকোরক এবং শ্রবন ইন্দ্রিয়ের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিরামিষ খাবারে জিংক সেই পরিমাণে থাকে না। তাই এই দুটো ইন্দ্রিয়ের শক্তি একটু হলেও কমে। কিন্তু জিংক সাপ্লিমেন্ট নিয়ে তার মোকাবিলা করা যায়।
 Health & Skin Care

৩। শক্তি বাড়বে নিরামিষ খাবারে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি থাকায় শরীরের শক্তির পরিমাণ বাড়বে। ক্লান্তিকে দূরে রাখা যাবে অনেক ক্ষণ। সারা দিন চনমনে থাকার প্রবণতা দেখা যাবে নিরামিষ ডায়েটে যাওয়ার পর থেকেই।
 Health & Skin Care

৪। ওজন কমবে প্রাণিজ প্রোটিন এবং চর্বির পরিমাণ শরীরে আসার পথ বন্ধ হয়ে যাবে নিরামিষ খাবার খেতে শুরু করার পর থেকেই। তাই এই ডায়েটে ঢুকে পড়লেই ওজন কমবে। এবং হজম ক্ষমতাও বাড়বে। সেই কারণে চর্বি জমবে কম।
 Health & Skin Care

৫। বদলাবে মলত্যাগের অভ্যাস অনেক বিশেষজ্ঞের মতেই মিশ্র ডায়েট থেকে নিরামিষ ডায়েটে পরিবর্তন হলেই শরীরের খাদ্যতন্ত্রে বদল আসে। প্রথম প্রথম মলত্যাগের মধ্যে কোনও নিয়ম থাকে না। কোনও দিন কোষ্ঠে ভুগছেন, তো কোনও দিন পেটের গণ্ডগোল বেঁধে গেল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীর এই খাবারে মানিয়ে নেবে। তখন আগের থেকে পেট আরও ভালো পরিষ্কার হবে। কারণ এই খাবারে ফাইব্রয়েডের পরিমাণ অনেক বেশি।
 Health & Skin Care

৬। পেশির পরিবর্তন প্রাণিজ প্রোটিন শরীরে আসা হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেলে পেশির পরিবর্তন হয়। আগে আঘাত পেলে আপনার পেশি যত তাড়াতাড়ি সেরে উঠত, এখন সময় লাগবে তার চেয়ে বেশি। যাঁরা জিমে যান, বা ভারি ওজন নিয়ে একসারসাইজ করেন, বা ভারি বস্তু ওঠানো-নামানোর মতো কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে নিরামিষ ডায়েটে পেশির আঘাত সারতে সময় নেবে বেশি। কারণ নিরামিষ ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণ কম, এবং পুরোটাই উদ্ভিজ্জ প্রোটিন। তাই বাইরে থেকে প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট দিতে হতে পারে।
 Health & Skin Care

৭। ক্যালসিয়ামের অভাব যাঁরা নিরামিষাসি বা ভেজিটেরিয়ান তাঁধের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অতটা না হলেও, যারা ভেগান, তাঁদের ক্ষেত্রে এটা মারাত্মক সমস্যা। কারণ তাঁরা দুধও খান না। সেক্ষেত্রে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘণত্ব কমে যায়। তবে সাপ্লিমেন্টে এর সমাধান করা যায়।
 Health & Skin Care

৮। হৃদযন্ত্রের উপকার যাঁরা নিরামিষ খান, তাঁদের কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা অনেক কম হয়- এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, শরীরে উদ্ভিজ্জ পুষ্টিগুণের কারণে কমে যায় হৃদযন্ত্রের আশঙ্কা।




বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? - Improve baby mental growth

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? মা-বাবা হিসাবে আপনি তো নিশ্চয় চান যে পড়াশোনায় আপনার বাচ্চা দারুণ কিছু করুক। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছ...