|
Health
and Skin Care Tips |
যার স্বাস্থ্য ভালো থাকে তার মধ্যে আশা থাকে, আর যার মধ্যে আশা থাকে তার মধ্যে সবকিছুই থাকে - থমাস কারলেইল
পরিচিত কারও সাথে দেখা হলে সচরাচর আমরা জিজ্ঞেস করি, কেমন আছেন? মূলত যে বিষয়টার খবর আমরা জানতে চাই, তা হলো স্বাস্থ্য। শরীরটা ভালো যাচ্ছে তো? কোনো অসুখ-বিসুখ দানা বেঁধেছে কি না! আবার পুরোনো অসুখ থাকলে সেগুলো স্থিতিশীল বা ভালোর দিকে যাচ্ছে কি না। আমি আপনাকে একই প্রশ্ন করছি, আপনার শরীর ভালো তো?
তবে শরীর ভালো থাকা বা কোনো অসুখ-বিসুখ না থাকাকে সুস্বাস্থ্য বোঝায় না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য বলতে একজন ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক অবস্থার সামগ্রিক কল্যাণকর অবস্থাকে বোঝায়।
এর থেকে দেখা যাচ্ছে স্বাস্থ্য= শারীরিক+মানসিক+সামাজিক, এই তিনটি অবস্থার সুষম অবস্থাকে বোঝায়। অর্থাৎ স্বাস্থ্যের সাথে আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সবকিছুই জড়িত। স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে কোনোকিছুই ভালো থাকে না। সাফল্য, মানসিক প্রশান্তি তাদের মধ্যে অন্যতম। একারণেই বলা হয়ে থাকে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।
ধর্ম ও দর্শন শাস্ত্রেও শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মধ্যযুগে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করত, অসুস্থতা হচ্ছে পাপের জন্য মানুষকে ঈশ্বরের দেওয়া শাস্তি। দেহকে ধরা হতো ‘টেম্পল অব গড’। বিধাতা দেহ দান করেছেন, সুতরাং তার পরিচর্যা করা মানুষের ধর্মীয় দায়িত্ব।
আধুনিক যুগে শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা এসেছে। কিন্তু স্বাস্থ্য ভালো রাখার গুরুত্ব কোনো অংশে কমেনি; বরং বেড়েছে।
আগের প্রশ্নে ফিরে আসি, আপনার স্বাস্থ্য কেমন চলছে? আপনি বলবেন, “হ্যাঁ, ভালো আছি, বেশ ভালো”।
গুড! ভালো থাকলেই ভালো। এরকমটাই চাওয়া। আচ্ছা, সেই ভালো থাকাটা কতটুকু ভালো একটু খেয়াল করে দেখেছেন কি? স্বাস্থ্যের সাথে জড়িয়ে একটা শব্দ বলা হয় ‘ফিটনেস’। খেলোয়াড়দের বেলায় বেশি শোনা যায়। অমুকের তো শারীরিক ফিটনেস নেই, তাকে দলে রাখার কোনো মানে হয় না। খালি চোখে ভালো বা সুস্থ দেখালেও ফিটনেসে রয়েছে অধিকাংশ মানুষের সাংঘাতিক ঘাটতি।
আপনার অনুসন্ধানী মন সচল করুন। ছোট একটি পর্যবেক্ষণ করি। আপনার শ্রেণির বা কর্মক্ষেত্রের অন্তত পাঁচজনকে গভীরভাবে খেয়াল করুন। অথবা বাসে, ট্রেনে কোথাও যাচ্ছেন, আশপাশের পাঁচজন অপরিচিত মানুষকে মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস লক্ষ করুন, গলার স্বর ভালো করে শুনুন, কতবার হাঁচি-কাশি দেয়, হিসাব রাখুন। এরপর তাদের আলাপ শুনুন। কতবার তারা বলছে, ভালো লাগছে না, বিরক্ত লাগছে, বিমর্ষ লাগছে, দুর্বল লাগছে, খেয়াল করুন। আরও দেখুন তাদের চোখ, চোখের নিচের অংশ, নাক, ঠোঁট, শ্বাসের ওঠানামা, শারীরিক আকার-আকৃতি।
এবার আপনি বলুন, যে পাঁচজন মানুষকে পর্যবেক্ষণ করলেন, তাদের ফিটনেস কেমন? ১০০ নম্বরের মধ্যে কে কত পাবে? তাদের গড় নম্বর কত?
এই পরীক্ষাটা আপনি আপনার নিজের স্বাস্থ্যের জন্য অথবা পরিবার, পরিচিতদের জন্যও করতে পারেন।
আমি যত জনকে এভাবে দেখেছি, তাদের গড় নম্বর ৫০ থেকে ৬০ এর মধ্যে ছিল। এর বেশি দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাহলে বলেন, দেহ যদি আপনার গাড়ির ইঞ্জিন হয়, আর সেই ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা যদি সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ হয়, তবে ফলাফল কেমন হবে?
এখন পর্যন্ত যা কিছুই শিখেছেন, বুঝেছেন, কোনোটাই ফলপ্রসূ প্রয়োগ করতে পারবেন না; যদি আপনার শরীরটা ভালো না থাকে। বই পড়ে কী হচ্ছে? আপনার চিন্তার জগতে আঘাত হানছে। তার মানে সাফল্যের জন্য আপনার চিন্তাকে শাণিত করতে হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, শুধু চিন্তা করেই চিন্তাকে শাণিত করা যায় না। বাইরে থেকে কিছু করতে হবে, যাতে আপনার চিন্তার উন্নতি হয়। সেই বাইরের পথটা হলো আপনার দেহ। নিজেকে দিয়েই পরখ করে দেখুন, যেদিন আপনার শরীরটা চনমনে থাকে, কাজ করতে কেমন লাগে? আউটপুট কেমন হয়?
শারীরিক অসুস্থতা কি পড়ালেখা ও মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্থতার ওপর কোনো প্রভাব বিস্তার করে? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৬০০ ছাত্রছাত্রী নিয়ে একটি গবেষণা করি। প্রতিষ্ঠিত মনোবৈজ্ঞানিক স্কেলের মাধ্যমে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য, আত্মমর্যাদাবোধ, ইনটারনেট-আসক্তি পরিমাপ করা হয়। সেই সাথে তারা কোনো ধরনের শারীরিক অসুস্থতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে কি না, সেটাও জানা হয়। ফলাফল বিশ্লেষণ করে আমরা দেখতে পাই, যাদের কোনো না-কোনো ধরনের শারীরিক অসুস্থতা ছিল, তাদের সম্মান ফাইনাল সিজিপিএ শারীরিকভাবে সুস্থদের তুলনায় কম। শুধু রেজাল্টই নয়, তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ও আত্মমর্যাদাবোধ সুস্থ ছাত্রছাত্রীদের তুলনায় অনেক খারাপ।
শুধু গরিব বা গ্রামের অশিক্ষিত লোকজনের মধ্যেই না, শিক্ষিত সচ্ছল মানুষরাও সমানভাবে ফিটনেসের ঘাটতিতে রয়েছে।
এই ফিটনেস না থাকার কারণে ক্লাসে ছেলেমেয়েরা মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না, পরীক্ষায় সমানভাবে ভালো লিখতে পারে না। অফিসের লোকজন শতভাগ দিতে পারেন না। ফিটনেসের কারণে যে তারা ভালোভাবে কাজ করতে পারছেন না, এটাও স্বীকার করেন না। নানা অজুহাত অভিযোগ আর ফাঁকি দেওয়ার ফন্দি আঁটেন। অথচ মানুষটার ভেতরে রয়েছে অপরিসীম সম্ভাবনা।
এবার কর্মক্ষেত্রের একটা ঘটনা বলি। আপনি হয়তো অনেক শুনে এসেছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা পাঠান। কিন্তু জানেন কি, বাংলাদেশ থেকে কী পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশিরা রেমিট্যান্স হিসেবে পাঠায়? বিভিন্ন দেশ থেকে রেমিট্যান্স পাওয়ার দিক দিয়ে ভারত সবার ওপরে। সিপিডির গবেষণা মতে, ভারতের রেমিট্যান্স আসার তৃতীয় সর্বোচ্চ উৎস দেশ হলো বাংলাদেশ।
২০১৩ সালে ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ভারতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশে কর্মরত ভারতীয়রা। ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আসলেই কত টাকা? পদ্মা সেতু বানানোর খরচটা তুলনা করলেই বোঝা যাবে। স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে খরচ হবে খুব বেশি হলে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ভারতীয়রা রেমিট্যান্স হিসেবে প্রতিবছর একটা করে পদ্মা সেতুর চেয়ে বেশি টাকা তাদের দেশে পাঠাচ্ছে। কে বলে বাংলাদেশ গরিব?
আমি খোঁজ করলাম, কী এমন কাজ ভারতীয়রা বাংলাদেশে করে, যা বাংলাদেশীদের দিয়ে হয় না? কেনইবা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো ভারতীয়দের কাজ দিচ্ছে? ভারতীয়দের সাথে কাজ করে, এরকম বেশ কয়েকজন বাংলাদেশীর সাথে আলাপ করে জানতে পারলাম এর উত্তর। অনেক ফ্যাক্টর আছে। ফর্মুলা সহজ, আপনি তাকেই কাজে নেবেন দিন শেষে যে আপনাকে বেশি আউটপুট দেবে। গড়ে ভারতীয়দের কাজের আউটপুট বাংলাদেশিদের চেয়ে ভালো। তারা ছুটি কম নেয়। শারীরিকভাবে ফিট থাকে। সময়ের কাজ সময়ে শেষ করে।
বিছানায় ঝিম মেরে শুয়ে থাকলেই ঘুম হলো না, আসল ঘুম দিতে হবে
সত্যিই তো, লক্ষাধিক টাকা বেতন দিয়ে আপনাকে রাখবে, আর প্রতি মাসে যদি জ্বর, সর্দি, ছুটি চাই, শাশুড়ির অপারেশন, ছুটি চাই, একদিন ছুটি লাগবে ইত্যাদি চলতে থাকে, তবে কার পক্ষে আপনাকে রাখা সম্ভব? আবার প্রতিদিনের কাজের মধ্যেও আছে নানা সমস্যা। লাঞ্চের পর শরীরটা ম্যাজম্যাজ করছে, একটু রেস্ট নিই। নামাজ আছে, দেড় ঘণ্টা গায়েব! এগুলো কি সত্যিই একজন দক্ষ পরিশ্রমী চাকুরের কাজ? দেশের কোন মসজিদে দেড় ঘণ্টা ধরে নামাজ পড়ায়, আমার জানা নেই।
এসব ঝামেলা এড়াতেই মূলত বহুজাতিক কোম্পানিগুলো উচ্চ পর্যায়ের প্রায় সব পদে ভারতীয় না হয় শ্রীলঙ্কানদের দিয়ে ভরিয়ে রেখেছে। কার দোষ, বলেন?
ফিটনেসের বিষয়টা আরও পরিষ্কার হবে যদি আপনি কোন ইউরোপিয়ান, কোরিয়ান, চীন বা জাপানের নাগরিকের সাথে মেলামেশা করেন। একটি কর্মক্ষম মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সমানভাবে কাজ করবে। এটাই স্বাভাবিক, এটাই প্রত্যাশিত। দুপুরের পর ঝিমিয়ে পড়বে না। চাঙা থাকবে সারা দিন।
এত বয়ানের সারমর্ম হলো আপনাকে স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন করে তোলা। পর্যাপ্ত ফিট না থাকলে আপনি আপনার স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন না। আমি জানি, স্বাস্থ্য নিয়ে আমাদের রয়েছে সীমাহীন আলসেমি। ইংল্যান্ডে স্বাস্থ্য মনোবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করার ফলে দেখেছি স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা কতটা উদাসীন। বিশেষ করে ছেলেরা। এজন্য পৃথিবীতে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের গড় আয়ু বেশি।
ছেলেদের স্বাস্থ্যঝুঁকি মেয়েদের থেকে কয়েকগুণ বেশি, অথচ সারা বিশ্বে স্বাস্থ্যসেবার অধিকাংশই ব্যবহার করে মেয়েরা। মজার ব্যাপার হলো, ছেলেদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বেশি থাকলেও তারা সেটা বিশ্বাস করে না। ফলে স্বাস্থ্যসেবা বা নিজের যত্ন নিতে যায় না। তাড়াতাড়ি মরে যায়।
ফিট থাকার জন্য কী করবেন?
আমি শরীরের ডাক্তার না, তাই শরীরের অসুখ-বিসুখ নিয়ে কোনোকিছুই বলতে পারবো না। তবে সাধারণ কিছু টনিক আছে, যা আমাদের ফিটনেসের জন্য জাদুর কাঠির মতো কাজ করবে।
১। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খান
এর মানে আপনাকে প্রতিদিন মাছ, গোশত, পোলাও-কোর্মা খেতে হবে, তা না। এগুলো কম খেলেই বরং ভালো। নিশ্চিত করেন আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি, ফলমূল খাচ্ছেন। ফলমূল বলতে শুধু আপেল কমলাকেই বোঝায় না। বাজারে, রাস্তাঘাটে খেয়াল করেন, প্রতি সিজনে কিছু না কিছু ফলমূল আসে। সেগুলো খাবার অভ্যাস করুন।
২। ঘুমান আরাম করে
দিনে অন্তত ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমান। ঘুমানোর সময়টা একটি নির্দিষ্ট রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। কেননা, সেভাবে আমাদের শরীর তার কার্যক্রম ঠিক করে নেবে। নাম শুনেছেন, দেহঘড়ি? হ্যাঁ, দেহেরও ঘড়ি আছে। কোন সময়ে কোন রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত করবে, দেহ তা নিয়ম মেনে করে। সেই নিয়মটা হবে আপনার দেওয়া রুটিনের ওপর ভিত্তি করে।
সুতরাং ঘুমের, খাবারের সময় যেন প্রতিদিন একই থাকে, সেটা নিশ্চিত করুন। বিছানায় ঝিম মেরে শুয়ে থাকলেই ঘুম হলো না, আসল ঘুম দিতে হবে। সকালে উঠে আপনার চোখ, মুখ দেখে যেন বোঝা যায়, রাতে জম্পেশ ঘুম হয়েছে। একটা ভালো ঘুম আপনার দিনটাই বদলে দেবে। সারা দিন জমে থাকা ক্ষতিকর কেমিক্যাল বিলুপ্ত করে আপনার ব্রেনকে করবে তরতাজা।
৩। পর্যাপ্ত পানি পান করুন
পর্যাপ্ত পানি না পেলে শরীর ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। আপনি জানেন, দেহটার অধিকাংশই তরল জাতীয় পদার্থে ভরা। গাছের মতো, পর্যাপ্ত এবং সময়মতো পানি দেবেন, তরতাজা থাকবে। তরল বলতে শুধু বিশুদ্ধ পানির কথাই বলছি। কোকা-কোলা, পেপসি, মোজো, টাইগার, চা-কফিসহ আরও যা কিছু আছে, যদি শারীরিক উপকারের কথা ধরেন, বিশুদ্ধ পানির কাছে সেগুলো কিছুই না। ওগুলোর গুরুত্ব শুধু জিহ্বা পর্যন্ত।
দৈনিক কতটুকু পানি পান করবেন তা নির্ভর করছে আপনার শারীরিক ওজন আর কী কাজ করেন তার ওপর। আপনার কাজে যদি অনেক ঘাম ঝরে তাহলে আপনাকে সেই মতো তরল পান করতে হবে। সাধারণত ৬০ কেজি ওজনের একজন মানুষের দৈনিক তিন থেকে চার লিটার পানি পান করা উচিত।
৪। কায়িক পরিশ্রম করুন
কায়িক পরিশ্রম বলতে এমন কিছু করা বোঝায়, যাতে আপনার শরীর থেকে অন্তত কিছুটা ঘাম ঝরে, শ্বাস-প্রশ্বাসের ওঠানামা হয়। এটা হতে পারে আপনার দৈনিক কাজের মধ্যেই অথবা কাজের বাইরে কিছু করা। যেমন- ব্যায়াম, খেলাধুলা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা। আমরা যারা ঢাকায় থাকি, কায়িক পরিশ্রম করার সুযোগ যেন দিন দিন হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কিন্তু আপনার নিজের মর্যাদাপূর্ণ জীবনের জন্য শারীরিক সুস্থতা জরুরি। শারীরিক সুস্থতার জন্য কায়িক পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এখন আপনি কী করবেন, সেটা আপনার মর্জি।
বুঝলেন তো, স্বাস্থ্য কেন সকল সুখের মূল? দেরি না করে শুরু করে দিন আজই!