Skin care regular tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

Health and Skin Care Tips

You can get "Health and Skin care regular tips.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday, 26 August 2017

কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৭ টি উপায় - 7 way you can increase your power

কর্মক্ষমতা বাড়ানোর ৭ টি উপায়

কর্মক্ষেত্রে আপনার পার্ফরমেন্স কি দিনে দিনে লোপ পাচ্ছে? আপনি কি আগের মত মনোযোগ দিতে পারছেন না? সারাদিনই পরিশ্রম করছেন কিন্তু দিন শেষে দেখছেন, কাজে ভুল রয়েই যাচ্ছে? আপনার কর্মক্ষমতা কি হ্রাস পাচ্ছে? দুশ্চিন্তার কিছু নেই। পার্ফরমেন্স কোন মানুষেরই সবসময় একরকম থাকে না। হারানো কর্মক্ষমতা ফিরে পাওয়া সম্ভব।

আসুন জেনে নিই, মনোবিজ্ঞানীরা কী বলছেন এব্যাপারে। মনোবিজ্ঞানী সুসান কে পেরি পিএইচডি বলেছেন কীভাবে ৭টি উপায়ে বাড়াবেন কর্মক্ষমতা।

১। জরুরী কাজে কম সময় ব্যয় করুন
নিজেকে নিজেই একটি ডেডলাইন দিন। কাজটি জরুরী, কিন্তু সময় আছে বলে যদি ফেলে রাখেন তাহলে শেষ মুহুর্তেও দেখা যাবে অনেক কাজ বাকি। তখন তাড়াহুড়া করে কাজ করলে ভাল হবে না কাজটি। তাই অযথা সময় ব্যয় করবেন না। তার চেয়ে বরং সময় বেঁধে দিন নিজেকে। প্রতিদিন আপনার জরুরী কাজগুলো নির্দিষ্ট করুন, একটা টার্গেট ঠিক করুন কতটা সময়ের মধ্যে কাজগুলো শেষ করবেন। এতে আপনার কাজের গতি বাড়বে, কাজও ভাল হবে।

২। নিজের সর্বোচ্চ সহ্য ক্ষমতা ব্যবহার করুন
প্রতিদিন নিজের পরিশ্রম করার ক্ষমতাকে বাড়ানোর চেষ্টা করুন। আরেকটু বেশী কাজ দিন নিজেকে। অল্প অল্প করে বাড়ান। আজ অনেক ক্লান্ত? রোজকার ব্যায়ামটা আর করবেন না। না। এভাবে অভ্যাসটা বদলাবেন না। একদিনের ছাড় আপনাকে আরও অনেকদিন ছাড় দিতে বাধ্য করবে। বরং ১ ঘন্টার জায়গায় ৩০ মিনিট করুন। কিন্তু কাজটা অবশ্যই করুন।

৩। সব কিছু গুছিয়ে নিন
আপনি যখন কোন কাজে বসেন ভেতরে ভেতরে কি তাড়া বোধ করেন যেন কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হয় নি? একটা কাজের ফাঁকে কি এমন ছোট ছোট টুকুটাকি কিন্তু জরুরী কাজেরা আপনাকে উদ্বিগ্ন করে? এসব কাজের একটা লিস্ট করে ফেলুন। একদিন সময় নিয়ে গুছিয়ে করে ফেলুন কাজগুলো। অথবা সেগুলো এমন পর্যায়ে নিয়ে আসুন যাতে করা খুব সহজ হয়। জরুরী বড় কাজের মাঝে মনোযোগ নষ্ট করতে দেবেন না এই কাজগুলোকে।

৪। ক্যাফেইন গ্রহণ করুন
ক্যাফেইন গ্রহণ কিন্তু পরিমাণ মত হলে তা স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ নয়। ক্যাফেইন শরীরে শক্তি জোগায়। আপনি অবশ্যই কফি আসক্ত একজন মানুষে পরিণত করবেন না নিজেকে। কিন্তু কিছু বিশেষ কাজের আগে নিজেকে তরতাজা করতে ক্যাফেইন গ্রহণ করুন।

৫। সরাসরি ‘না’ বলুন
নতুন কোন কাজ যদি আসে তাহলে খেয়াল করে দেখুন সেটা আপনার ১-১০ এর মধ্যে জরুরী কাজগুলোর সাথে কোন বিপত্তি তৈরি করে কিনা! অথবা বাড়তি প্রেসার তৈরি করে কিনা। কোন সমস্যা না থাকলে কাজটি গ্রহণ করুন। নাহলে বাদ দিন। কারণ একটি বাড়তি কাজ আপনার দরকারি কাজগুলোর মান খারাপ করতে পারে।

৬। অমনোযোগের সাথে মেইল পড়বেন না
আপনার মেইলে অবশ্যই কোন গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ রয়েছে আপনার জন্য। যখন পড়বেন অবশ্যই তার রিপ্লাই দেবেন বা দরকারি পদক্ষেপ নেবেন। যদি তা না করতে চান, যদি এতটাই অবসাদ বোধ করেন তাহলে পরে পড়ুন। অযথা সময় নষ্ট করবেন না।

৭। নিজের ভবিষ্যতকে একটা চিঠি লিখুন
নিজেকে ভবিষ্যতে কোন অবস্থানে দেখতে চান আপনি? তাকে জানান তার জন্যই করছেন কাজগুলো। অনেক অপছন্দের কাজ সহজ হয়ে যাবে করা।

শিশু মিথ্যা বললে কি করবেন? - Child liers

শিশু মিথ্যা বললে কি করবেন?

যে যে কারণে শিশুরা মিথ্যা বলে :

১। কোন কিছু ঢাকার জন্য যেনো সে সমস্যায় না পড়ে।

২। তারা মিথ্যা কথা বলছে এটা শোনার পর আপনি কি প্রতিক্রিয়া দেখান তা দেখার জন্য।

৩। নিজেদের গল্পকে আরো রোমাঞ্চকর করে তোলার জন্য অথবা নিজেদের সম্পর্কে আরো ভালো অবস্থান তৈরি করার জন্য।

৪। মনোযোগ আকর্ষণের জন্য যদিও সে জানে যে আপনি সত্যিটা জানেন।

৫। কোন কিছু পাওয়ার জন্য যেমন- দাদি বা নানিকে বলা যে, “মা আমাকে ডিনারের আগে ললি দেয়”।

কখন মিথ্যা বলা শুরু করে :

শিশুরা খুব ছোটবেলা থেকেই মিথ্যা বলা শুরু করে সাধারণত ৩ বছর বয়স থেকে। শিশু তখনই মিথ্যে বলা শুরু করে যখন সে বুঝতে পারে যে আপনি তার মন বুঝতে পারছেন না। ৪-৬ বছরের শিশুরাই বেশি মিথ্যে কথা বলে। শিশুর চেহারার অভিবেক্তি ও কণ্ঠস্বর শুনে আপনি বুঝতে পারবেন যে সে মিথ্যা কথা বলছে। শিশুর যখন স্কুলে যাওয়ার বয়স হয় তখন সে মিথ্যা বলায় পটু হয়। তখন এই মিথ্যা বলাটা আরো বেশি জটিল হয়ে উঠে কারণ সে অনেক বেশি কথা বলে এবং অন্যরা কী ভাববে তা সে বুঝতে পারে। ৮ বছর বয়সে শিশুরা সফলভাবেই মিথ্যা বলতে পারে যা অন্যরা ধরতে পারেনা।

সত্যি বলার জন্য উদ্বুদ্ধ করবেন যেভাবে :

শিশু যখন সত্যমিথ্যার পার্থক্য বুঝতে পারার মত বড় হয় তখন তাকে সত্য বলার জন্য উদ্বুদ্ধ করা ও সহযোগিতা করা ভালো। আপনার পরিবারে সত্য বলার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করুন এবং সত্য বলার জন্য আপনার সন্তানের প্রশংসা করুন। তাকে সততার বিষয়ে ম্যাসেজ পাঠাতে পারেন এবং সে যখন মিথ্যা বলে তখন সেটা আপনি পছন্দ করেন না এটাও তাকে বলুন। আপনি আপনার সন্তানকে এই রকম কিছু বলার চেষ্টা করুন যে, “তুমি যখন আমাকে সত্যি কথা  বলোনা তখন আমি খুব দুঃখ পাই এবং হতাশ হই”।

আপনার সন্তানকে সততা ও সত্য বলার জন্য উৎসাহিত করতে পারে এমন কিছু টিপস হচ্ছে :

যদি আপনার সন্তান কোন বিষয়ে গল্প তৈরি করে তাহলে তাকে বলতে পারেন, “এটা খুবই ভালো একটি গল্প হয়েছে, আমরা এটিকে বই আকারে প্রকাশ করতে পারি”। এর ফলে তার মধ্যে কল্পনা শক্তি বৃদ্ধি পাবে তবে মিথ্যাকে অনুৎসাহিত করে।
মিথ্যা বলার প্রয়োজন পড়ে এমন কোন পরিস্থিতি এড়িয়ে যেতে সাহায্য করুন আপনার সন্তানকে যেমন- যদি আপনার সন্তানকে দেয়া দুধের গ্লাস থেকে দুধ চলকে পড়ে যায় তাহলে তাকে এবং তখন যদি আপনি তাকে জিজ্ঞেস করেন যে বাকি দুধ কোথায় গেল তখন সে মিথ্যা বলতে প্রলুব্ধ হতে পারে। এটা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য আপনি বলুন, এখানে দেখছি দুধের সঙ্গে একটা অঘটন ঘটে গেছে, চল পরিষ্কার করে ফেলি।
মানুষের শ্রদ্ধা বা সম্মান পাওয়ার গল্প আপনার সন্তানকে শোনান। যদি আপনার সন্তানের সাথে এমন কিছু ঘটে তাহলে তার প্রশংসা করুন। তাই যখন সে নতুন কিছু শিখে তখন তার আত্মবিশ্বাস অনেক গুণ বৃদ্ধি পায়।
আপনার পরিবারের গ্রহণযোগ্য আচরণের বিষয়ে নিয়ম নীতির উপর গুরুত্ব আরোপ করুন।
আপনার সন্তান যখন কোন ভুল করে তা স্বীকার করে তার জন্য তার প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, “তুমি সত্যি কথাটা বলায় আমি সত্যিই খুব খুশি হয়েছি”।
আপনার সন্তানকে সততার মূল্য সম্পর্কে বুঝানোর জন্য গল্প বলুন বা গল্পের বই পড়ে শোনান যেমন- রাখাল ছেলের বাঘ নিয়ে মিথ্যা বলার গল্পটি শোনান।


বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? - Improve baby mental growth

বাচ্চার মেধাশক্তি বাড়াবেন কিভাবে? মা-বাবা হিসাবে আপনি তো নিশ্চয় চান যে পড়াশোনায় আপনার বাচ্চা দারুণ কিছু করুক। কিন্তু কখনও ভেবে দেখেছ...